খাবার পুড়ে গেছে? জেনে নিন “সুস্বাদু” করে তোলার ৬টি জাদুকরী টিপস

খাবার পুড়ে গেছে? জেনে নিন “সুস্বাদু” করে তোলার ৬টি জাদুকরী টিপস
রাঁধতে গিয়ে পুড়ে যায়নি খাবার, এমন রাঁধুনি আছেন নাকি? খাবার পুড়ে যাওয়া মানেই বিচ্ছিরি পোড়া গন্ধ, সাথে কুৎসিত তেতো ভাব। আবার একেক খাবার পুড়ে গেলে একেক রকমের ব্যাপার হয়। তবে হ্যাঁ, এই পুড়ে যাওয়া খাবারকে আবারও সুস্বাদু করে তোলার, পোড়া গন্ধ ও তেতো ভাব দূর করার জন্য আছে দারুণ সব উপায়। পোলাও, রাইস, তরকারি, ভাজি ইত্যাদি কত খাবারই তো পুড়ে যায় রোজ রাঁধতে গিয়ে। কী করবেন? জেনে নিন ৬টি টিপস।




১) ভাত, পোলাও, বিরিয়ানি বা চাল জাতীয় যে কোন খাবার পুড়ে গেলে তেতো হয়ে যায় না। কিন্তু হ্যাঁ, বিচ্ছিরি পোড়া গন্ধ হয়ে যায়। এটা দূর করতে কী করবেন? আছে একটা জাদুকরী উপায়। প্রথমেই যে হাঁড়িতে পোড়া লেগেছে, সেখান থেকে খাবারকে সরিয়ে নিন। অন্য একটি হাঁড়িতে রাখুন খাবার এবং তাঁর ওপরে রাধুক এক টুকরো পাউরুটি। এরপর দম দিন কিছুক্ষণ। ব্যাস, আপনার খাবারের পোড়া গন্ধ শুষে নেবে পাউরুটি। কেউ বুঝতেই পারবেন না যে খাবারে পোড়া লেগেছিল।


২) মাংস ভুনা পুড়ে গেছে? পুড়ে গিয়ে একেবারে তলায় লেগে গেছে? সাথে সাথে গ্যাস বন্ধ করে দিন। তারপর মাংসগুলোকে আলতো করে তুলে নিন হাঁড়ির নিচে লেগে থাকা খাবার বাদ দিয়ে। খাবারে তেতো ভাব আছে আর পোড়া গন্ধও। এবার কী করবেন? মাংসকে হাত দিয়ে ভেঙে নিন। তারপর সমপরিমাণ পেঁয়াজ যোগ করে ভালো করে মেখে নিন। এবার প্যানে অল্প তেল দিয়ে ভাজা ভাজা করে নিন এই মিশ্রণকে। ইচ্ছা হলে লবণ, নানান রকমের সস ও মশলা আপনার যা যোগ করতে ইচ্ছা হয় করুন। তৈরি সুস্বাদু দোপেয়াজা।


৩) মাংস বা মাছ কষাতে গিয়ে পুড়ে গিয়েছিল, এখন ঝোলের মাঝেও পোড়া গন্ধ? কিংবা স্যুপ বা অন্য কোন তরল খাবার রাঁধতে গিয়ে পোড়া গন্ধ ও তেতো ভাব হয়েছে? কয়েক টুকরো মিষ্টি কুমড়া কেটে দিয়ে দিন ঝোলে সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত ফুটান। সেদ্ধ হয়ে গেলে জ্বাল নিভিয়ে ১০ মিনিট ঢেকে রাখুন। কুমড়াগুলো উঠিয়ে পরিবেশন করুন। পোড়া গন্ধ বা স্বাদের লেশমাত্র থাকবে না।


৪) যে কোন খাবারের পোড়া ভাব দূর করতে দই, দুধ, চিনি এগুলো অসাধারণ। বিশেষ করে গ্রেভি জাতীয় খাবারে। খাবার পোড়া লাগলে প্রথমেই সরিয়ে নিন উক্ত পাত্র থেকে। অন্য পাত্রে গ্রেভি জাতীয় খাবারটি রাখুন, তারপর এতে যোগ করুন ফেটানো টক দই বা দুধ, সাথে চিনি দিতে ভুলবেন না। এবার রান্না করুন আবার। খাবার হয়ে উঠবে সুস্বাদু।


৫) পোড়া ভাব দূর করতে টমেটো সসও ম্যাজিকের কত কাজ দেয়। এমনকি পোড়া ভাজিকে ঠিক করতেও। যে কোন ঝাল খাবারে কেবল যোগ করুন স্বাদ অনুযায়ী টমেটো সস। দেখবেন পোড়া ভাবটার অস্তিত্ব মাত্র থাকবে না।


৬) কাবাব বা ভাজাভুজি জাতীয় কোন খাবার পুড়ে গেছে। এটার সাথে পরিবেশন করুন টক দইয়ের রায়তা ও প্রচুর সস। পোড়া স্বাদটা কেউ টের পাবেন না।


লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।
Read More

ঘরেই চটপটি বানানোর সহজ রেসিপি

ঘরেই চটপটি বানানোর সহজ রেসিপি
ঘরেই চটপটি বানানোর সহজ রেসিপি
===========================
উপকরণ :


:
✿ ডাবলি/মটর ৫০০ গ্রাম
✿ আলু ২৫০ গ্রাম ( কিউব করে কাটা )
✿ হলুদ গুড়ো ১/২ চা চামচ
✿ মরিচ গুড়ো ১/২ চা চামচ
✿ আদা বাটা ১/২ চা চামচ
✿ রসুন বাটা ১ চা চামচ
✿ জিরা বাটা ১ চা চামচ
✿ সরিষা বাটা ১/২ চা চামচ
✿ চটপটি মশলা ২ টেবিল চামচ
✿ বিট লবন ১/২ চা চামচ
✿ টেস্টিং সল্ট বা স্বাদ লবন ১/২ চা চামচ
✿ লবন পরিমান মত
✿ সিরকা ৩ টেবিল চামচ
✿ পেয়াজকুচি হাফ কাপ
✿ কাচাঁ মরিচ মোটা করে কাটা ৫/৬ টি
✿ ডিম ২টি ( সেদ্ধ করে কুচি করে কাটতে হবে)
✿ টালা শুকনো মরিচ গুঁড়া
✿ পেয়াজ কুচি
✿ কাচাঁ মরিচ কুচি
✿ ধনিয়া পাতা কুচি
✿ পুদিনা পাতা কুচি
✿ লেবুর রস
✿ তেঁতুলের টক ও ফুচকা পরিমান মত পরিবেশনের জন্য।
:
তেঁতুলের টক বানানোর জন্য :
:
✿ তেঁতুলের ক্বাথ আধা কাপ বা পরিমান মত
✿ চিনি আধা কাপ
✿ আধা চা চামচ টালা শুকনো মরিচ গুঁড়া
✿ ১ চা চামচ ভাজা জিরার গুঁড়া
✿ ১ টেবিল চামচ তেল
✿ পরিমানমত বিট লবন এবং সামান্য পানি।
:
প্রস্তত প্রনালিঃ
:
মটর বেছে ধুয়ে সারা রাত বা ৮/১০ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। ভিজানো মটর ভালো করে ধুয়ে মটরের চার গুণ পানি ও হলুদ গুড়ো, মরিচ গুড়ো, আদা-রসুন-জিরা বাটা, বিট লবন, টেস্টিং সল্ট, সিরকা ও পরিমানমত লবন( ৩ রকমের লবন দিচ্ছেন সুতরাং সাবধানে পরিমানটা নির্ধারন করে দিন) দিয়ে সিদ্ধ বসান।
.
মটর আধা সিদ্ধ হলে একে একে মটরে আলূ, সরিষা বাটা, চটপটি মশলা, পেয়াজকুচি ও কাচাঁ মরিচ দিয়ে ভালো করে জ্বাল দিন তবে খেয়াল রাখুন ডাল যাতে একেবারে গলে না যায় আবার একেবারে যাতে শুকিয়ে না যায়। মাখা মাখা হয়ে এলে এবং আলু সেদ্ধ হয়ে গেলে চটপটিতে লবন ঠিক আছে কিনা দেখে, সিদ্ধ ডিম চটপটির মধ্যে দিয়ে দিন ভালো করে মিশিয়ে নামিয়ে ফেলুন।
.
চুলা থেকে নামিয়ে পরিমান মত টালা শুকনো মরিচ গুঁড়া, পেয়াজ কুচি, কাচাঁ মরিচ কুচি, ধনিয়া পাতা কুচি, পুদিনা পাতা কুচি, লেবুর রস, তেঁতুলের টক ও ফুচকা চটপটির উপর ছিটিয়ে পরিবেশন করুন।
||
||
লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।
Read More

আপনার রিলেশনশিপে ঝগড়া এড়ানোর ৫ টি কৌশল

আপনার রিলেশনশিপে ঝগড়া এড়ানোর ৫ টি কৌশল
নিজের ভালোবাসার মানুষটির সাথে ঝগড়া করতে কার ভালো লাগে বলুন? কেউই চান না নিজের ভালোবাসার মানুষটির সাথে ঝগড়া করে সম্পর্কে টানাপোড়নের সৃষ্টি করতে। কিন্তু সম্পর্কে থাকলে মতের অমিল হতেই পারে এবং সেই মতের অমিল থেকেই শুরু হতে পারে তর্কের। আর এই তর্ক থেকেই ঝগড়ার শুরু যা অনেক সময়ে সম্পর্কচ্ছেদের কারণ পর্যন্ত হতে পারে। তাই সঙ্গীর সাথে তর্ক শুরু হওয়ার আগেই তা এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এতে করে ঝগড়া হয়ে সম্পর্কে তিক্ততার সৃষ্টি হবে না। আজকে জেনে নিন সঙ্গীর সাথে তর্ক এড়ানোর সহজ কৌশলগুলো যা প্রয়োগ করে সহজেই ঠেকাতে পারেন অনেক বড় ঝগড়া।


১) তর্কের দিকে মনোযোগ না দিয়ে সমস্যার দিকে নজর দিন

আমাদের অনেকেরই সমস্যা হচ্ছে আমরা সমস্যার দিকে নজর না দিয়ে তর্ক বাড়ানোর খাতিরে শুধুই তর্কের দিকে নজর দিয়ে থাকি। এতে করেই কথায় কথা বাড়তে থাকে। তাই যুক্তি দিয়ে মূল সমস্যা নিয়ে কথা বলুন, সঙ্গীর কথার পিঠে কথা বলতেই হবে এমন চিন্তাধারা বাদ দেয়ার চেষ্টা করুন।

২) সঙ্গীর দিক থেকে চিন্তা করুন

নিজেকে সঙ্গীর অবস্থানে কল্পনা করে নিন। নিজে একটিবারের জন্য সঙ্গীর দিক থেকে চিন্তা করার চেষ্টা করুন এবং ভেবে দেখুন সঙ্গী কেন কথাটি আপনাকে বলেছেন। এতে করে তার মনে কি চলছে তা অনেকটাই বোঝার চেষ্টা করতে পারবেন। সবসময় নিজের দিক চিন্তা করে সঙ্গীর সাথে তর্ক করে সমস্যা বাড়াতে যাবেন না। সঙ্গীর কথাও চিন্তা করতে চেষ্টা করুন তর্ক আপনাআপনিই থেমে যাবে।

৩) ছাড় দিন নিজেই

আমিই কেন ছাড় দিতে যাবো, আমিই কেন চুপ করে থাকবো এই ধরণের চিন্তা একেবারেই বাদ দিন। সঙ্গীর ইচ্ছার জন্য আপনি ছাড় দিয়ে নিজেকে ছোট করলেন না, বরং সম্পর্কটাকে আপনি এতোই উপরে স্থান দিলেন যে নিজের ইগো আপনি বিসর্জন দিতে পারছেন। আপনার ছাড় দেয়ার মনোভাব দেখে সঙ্গীও নিজের ভুল বুঝতে পারবেন নিজে থেকেই।

৪) মনোযোগ অন্যদিকে নিয়ে যান

আপনি যখন বুঝতে পারছেন তর্ক শুরু হতে যাচ্ছে বা তর্ক খারাপের দিকে মোড় নিচ্ছে তখনই নিজের এবং সঙ্গীর মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে নেয়ার জন্য অন্য কিছু করুন। সমস্যার সমাধান তখনই সম্ভব যখন দুজনে তর্ক করার জন্য নয় কথা বলার জন্য নিজেকে স্থির রাখতে পারবেন। শুধু তর্ক করার মনোভাব থাকলে সমস্যা বাড়তেই থাকবে।

৫) নিজেই চুপ করে যান

দুজনেই ক্ষেপে তর্ক করা শুরু করতে কখনোই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না বরং ঝগড়া খুবই খারাপের দিকে মোড় নেবে। যখন সঙ্গী ক্ষেপে যাবেন তখন নিজেকে ঠাণ্ডা রাখুন। ভালো কিছু বলতে না পারলে চুপ করে থাকুন অযথা খারাপ কিছু বলে সঙ্গীর সাথে ঝগড়া বাঁধিয়ে দেবেন না। সঙ্গী আপনার চুপ থাকা দেখে নিজেই চুপ করে যাবেন। পরবর্তীতে আপনি বুঝিয়ে বললে অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারেন ঝামেলা এড়িয়েই।
Read More

যে আট ইঙ্গিতে বুঝবেন মেয়েটি ও আপনার প্রতি দুর্বল

যে আট ইঙ্গিতে বুঝবেন মেয়েটি ও আপনার প্রতি দুর্বল
 হাবুডুবু খাচ্ছেন প্রেমে...? আগ বাড়িয়ে মেয়েটিকে প্রেমের প্রস্তাব দেবেন, সে সাহস নেই। দেখলেই কেমন যেন ‘ভ্যাবলা’ হয়ে যান...? 
কি করে বুজবেন যে মেয়েটিও আপনাকে ভালোবাসে?  সে-ও কি প্রেমে পড়েছে? নাকি সবটাই একতরফা? নিজেরই শুধু ভালোলাগা? কী করবেন? করণীয় কী? 

আশুন যেনে নেই এর সমাধান। কিছু লক্ষণ দেখে   বুঝবেন  তারও দুর্বলতা আছে। কি সেই  দুর্বলতা গুলো ...? আসুন যেনে নেই। 




সেজেগুজে কফিশপে: ঠিক করেছেন কলেজ-শেষে একসঙ্গে দু’জনে কফি খেতে যাবেন। মেয়েটিও রাজি। দেখলেন বেশ সেজেগুজে এসেছে। একবার নয়, আপনার সঙ্গে কোথাও যাওয়ার কথা হলেই, মেয়েটি খুব সচেতনভাবেই সাজগোজ করে আসে।

চুল নিয়ে খেলা: নিরিবিলিতে থাকলে দেখবেন, মেয়েটি একটু ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছে। আপনার সঙ্গে কথা বলার সময় চুল নিয়ে খেলে যাচ্ছে আনমনে। চোখের দিকে তাকালে বুঝবেন, তার শরীরি ভাষাই বলে দিচ্ছে, কী চায় আর কী চায় না। নির্ভাবনায় তাকে বলতে পারেন।

চোখে চোখে কথা বলো: এটা ঘটনা, আপনাকে যদি অপছন্দ হয়, কোনও মেয়েই আপনার সঙ্গে ঘুরতে যেতে রাজি হবে না। যদি, দেখেন মেয়েটি আপনার কথা মন দিয়ে শুনছে, পলক পড়ছে না, একদৃষ্টে আপনার চোখের দিকে তাকিয়ে, বুঝবেন তার মনে আপনার জন্য একটা জায়গা রয়েছে।

চলো না কাছাকাছি কোথাও ঘুরে আসি: যদি দেখেন, মেয়েটি আপনাকে বারবার বলছে, কোথাও ঘুরতে যাওয়ার জন্য, বুঝবেন, স্বস্তি বোধ না-করলে কখনোই বলত না। জানবেন, নিরিবিলিতে আপনার সঙ্গ পেতেই এভাবে পীড়াপীড়ি।

প্রেমের পরশ: যখন কোনও উছিলায় বা ছুঁতো-নাতায় মেয়েটি আপনাকে স্পর্শ করবে, বুঝবেন তলে তলে জল অনেক দূর গড়িয়েছে।

কথায় কথায় হেসে লুটোপুটি: ধরুন কলেজ ক্যান্টিনে বা কফিশপে বসে বন্ধুরা চুটিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। সেখানে সেই মেয়েটিও আছে। তার মনোযোগ কাড়তে আপনি হয়তো মজা করে কিছু বলার চেষ্টা করছেন। জানেন যদিও তাতে কারও হাসি পাবে না। দেখলেন কেউ হাসলও না। একমাত্র সে ছাড়া। বুঝবেন, এ-ও প্রেমেরই লক্ষণ।

রেগে আগুন তেলে-বেগুণ: মেয়েটির সামনে ভুলেও যদি অন্য মেয়ের প্রশংসা করেছেন বা কিঞ্চিত আগ্রহ দেখিয়েছেন, দেখবেন হাসিখুশি মুখটা কেমন বর্ষার মেঘের মতো কালো হয়ে যায়। রাগের মাথায়, যা নয় তাই দু’কথা আপনাকে শুনিয়েও দিতে পারে। নিশ্চিত থাকুন, মেয়েটি আপনাকে ভালোবাসে।

. ‘আমায় একটু বাড়ি পৌঁছে দেবে?’: যদি কখনও এমন প্রস্তাব পান, ষোল আনার ওপর আঠারো আনা নিশ্চিত থাকুন মেয়েটিও আপনাকে ভালোবাসে।



এই আটটি লক্ষণ যদি মিলে যায়, দেরি না-করে, সংকুচিত না-হয়ে স্মার্টলি বলেই ফেলুন। কারণ, প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে, প্রত্যাখ্যাত হওয়ার সম্ভাবনা আর নেই। হতেই পারে সে-ও আপনার বলার অপেক্ষায়। ভালোবাসা তো আর অপরাধ নয়।

Read More

ব্রিজের উপর দিয়ে চলছে নৌকা, আজব ঘটনা!

ব্রিজের উপর দিয়ে চলছে নৌকা, আজব ঘটনা!

নৌকা নদীতে চলবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কখনও শুনেছেন নৌকা ব্রিজের উপর দিয়ে চলছে? সত্যি দিন যতই যাচ্ছে পৃথিবী যতই এগিয়ে যাচ্ছে। আর একারণেই হয়তো বিজ্ঞানীরা দিন দিন এই রকম নানা ধরণের সৃজনশীল বিষয়-বস্তু সৃষ্টি করে মানুষের কল্যাণে কাজে লাগাচ্ছে। আর এমনই এক অবিস্মরনীয় আবিষ্কার ওয়াটার ব্রিজ। পৃথিবীর আশ্চর্যতম ওয়াটার ব্রিজটি জার্মানির মেগদেবারগে এলবি নদীর উপরে তৈরি করা হয়েছে। ব্রিজটির  সবচেয়ে বড় পার্থক্য হল এটি ট্রেন বা অন্য কোনো স্থলযান চলাচলের জন্য তৈরি করা হয়নি। এটার উপর দিয়ে সাধারণত জলযান চলাচল করে থাকে। 


জার্মানির ২টি গুরুত্বপূর্ণ শিপিং ক্যানেল এলবি-হ্যাভেল ক্যানেল এবং মিডল্যান্ড ক্যানেলকে সংযুক্ত করার জন্য ১৯৯৭ সালে এর নির্মাণকাজ শুরু করা হয়। এরপর প্রায় ৬ বছর পর ২০০৩ সালে শেষ হয় ব্রিজটির নির্মাণ কাজ। ব্রিজটি নির্মাণে ২৪ হাজার মেট্রিক টন স্টিল আর ৬৮ হাজার ঘনমিটার কংক্রিট লেগেছে। খরচ হয়েছে মোট ৫০০ মিলিয়ন ইউরো। ব্রিজটি ৯১৮ মিটার দীর্ঘ ও ৩৪ মিটার প্রশস্ত। এ সেতুর পানির গভীরতা ৪ দশমিক ২৫ মিটার। তবে এভাবে ব্রিজ তৈরি করলেও নদীর গিতি পথের কোনই পরিবর্তন হয়নি। আগের মতোই বয়ে যাচ্ছে স্রোত তেমনি পানিতে খেলা করছে মাছ। 


Read More

শিক্ষার উপর ভ্যাট প্রতাহার এর দাবিতে রাজপথে শিক্ষার্থীরা ।

শিক্ষার উপর ভ্যাট প্রতাহার এর দাবিতে রাজপথে শিক্ষার্থীরা ।
মেঘলা আকাশ, কখনো টিপটিপ বৃষ্টি। ফুটপাতে হাজারো মানুষের ঢল। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা   রাস্তায় । কিন্তু কেন এমন...? 

একজন মানুষের মৌলিক অধিকার পাঁচটি। খাদ্য,বস্ত্র,বাসস্থা­ন,শিক্ষা ও চিকিত্সা। কিন্তু বর্তমনে এই শিক্ষাক্ষেত্রে ৭.৫% ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। এই নিয়ে দেশে এক ভয়ানক আন্দোলন চলছে। কিন্তু তাহলে কি আমরা আগে ভ্যাট দিতাম না? আমরা আগেও ভ্যাট দিতাম সেটা হল ১০%। যার মানে হল ১০+ ৭.৫= ১৭.৫ মানে হল মরার উপর খাড়ার ঘা।

তাহলে কেন এই ‪#‎ভ্যাটপ্রথা‬ ? আমরা যে সকল বেসরকারি স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্­ যালয়গুলোতে পড়াশুনা করি সেখানে ছাত্রছাত্রীদের
থেকে মোটা অঙ্কের বেতন নেওয়া হয়। প্রতিবছর এ সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো লক্ষ লক্ষ টাকা মুনাফা লাভ করছে। কিন্তু এই মুনাফার খুব ক্ষুদ্র একটি অংশ তারা সরকারকে কর স্বরূপ দিচ্ছে। যার মানে হল সরকার  এদেরকে লাইসেন্স দিয়ে কোনরূপ বেনিফিট পাচ্ছে না। তাই সরকার এই ভ্যাটপ্রথার প্রচলন শুরু করেছে। এবং সরকাল এও বলেছে যে এই ভ্যাট 
প্রতিষ্ঠান দিবে ছাত্রছাত্রীরা নয়। এখন প্রশ্ন আরেকটি দাঁড়ায় যে এসকল প্রতিষ্ঠানের কি নিজস্ব কোন অর্থ আছে নাকি যে তারা সেখান থেকে ভ্যাট দিবে? তারা তো ছাত্রছাত্রীদের থেকেই টাকা পায়। 

হ্যাঁ কথা শতভাগ সত্য। ভ্যাট ছাত্রছাত্রীদের থেকেই নেওয়া হবে কিন্তু সে ভ্যাট ছাত্রছাত্রী দিবে না। প্রতিষ্ঠানগুলোর বিপুল পরিমাণ
মুনাফা থেকে ভ্যাট দিতে বলা হয়েছে এখানে। কিন্তু ঘুরে ফিরে প্রশ্ন একই। প্রতিষ্ঠানগুলো কি তাহলে তাদের ক্ষতি করতে চাইবে
নাকি? এখানে দোষ আমাদের ছাত্রছাত্রীদের। কারণ এই আন্দোলনটা ভুল পথে অগ্রসর হচ্ছে। মূলত ছাত্রছাত্রীদের দিয়েছে এই বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোই। না হলে আপনারাই বলুন এখন পর্যন্ত একটা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের শিক্ষককে আওয়াজ করতে দেখেছেন। তারা এখানে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছেন। আমরা অনেক সাধারন মানুষ ও এই নিয়ে চুপ আছি। আসুন আমরাও এই অবৈইধ্য ভ্যাট প্রদান এর বিরোধে  আন্দোলন করি । 











Read More

দ্বিতীয়বারের মতো বউ বদল করল দুই বন্ধু..!

দ্বিতীয়বারের মতো বউ বদল করল দুই বন্ধু..!

গত রোববার রাতে আলোচিত এ ঘটনাটি ঘটেছে জীবননগর উপজেলার বাঁকা গ্রামে। ঘটনার বিবরণে জানা যায়, জীবননগর উপজেলার বাঁকা গ্রামের চা দোকানি আনারের (২৫) সাথে রাজমিস্ত্রি আবু জাফরের (২৫) অসম্ভব ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ব্যাপারটি অনেক আগেই মিডিয়াতে এসেছিল বন্ধুত্ব টিকিয়ে রাখতে বউ বদলের কারণে! বন্ধুত্বের সুবাদে ছিলো দুজন দুজনের বাড়িতে অবাধ যাতায়াত। এ সুযোগে দুই বন্ধু একে অপরের স্ত্রীর সাথে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে।


অবশেষে বন্ধুত্ব টিকিয়ে রাখতে বউ বদলের সিদ্ধান্ত নেয় দুই বন্ধু! সিদ্ধান্ত মোতাবেক গত বছর বাঁকা গ্রামের আইনাল হকের ছেলে রাজমিস্ত্রি আবু জাফর তার স্ত্রী লাইলী খাতুনকে (১৯) ঘনিষ্ঠ বন্ধু ফজলুর ছেলে আনারের সাথে এবং আনার তার স্ত্রী ১ সন্তানের জননী রোজিনা খাতুনকে (২০) আবু জাফরের সাথে বিয়ে দেয়। গত ১ বছর এভাবেই চলছিল সবকিছু। কিন্তু হঠাৎ করেই আবারও বউ বদলের সিদ্ধান্ত নেয় এই দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধু। যেই কথা সেই কাজ, তাই গত রোববার রাতে তারা আবার বউ বদল করে। এখন দুই বন্ধুই সুখে সংসার করছে।
Read More