রেস্তোরাঁতে খেতে যান না এমন মানুষ বিরল৷ মাসে একবার দু’বার রেস্তোরাঁর স্বাদ পেতে চান সবাই৷ কিন্তু এখন রেস্তোরাঁতে খাওয়া মানেই বেশ অনেক টাকার ধাক্কা৷ খাবারের দাম যেন দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে৷ কিন্তু তা বলে রেস্টুরেন্টে যাওয়া তো কমিয়ে দেওয়া যায় না! তাছাড়াও রয়েছে দৈনন্দিন প্রচুর খরচ৷ আর ভবিষ্যতের জন্য চিন্তা করে সবাই চায় কিছু পয়সা বাঁচাতে৷ রেঁস্তোরাতে খেতে গিয়েও আপনাকে খেয়াল রাখতে হয় সেসব কথা৷ তাই রেঁস্তোরাতে গিয়ে ভুড়িভোজের সঙ্গে কিভাবে বাঁচাবেন আপনার টাকা তারই কিছু টিপস রইল আপনার জন্য৷
১. কুপনের ব্যবহার
এখন বিভিন্ন শপিং মল বা ঘুরতে যাওয়া বা সিনেমার টিকিট এরকম অনেক কিছুর সঙ্গেই রেঁস্তোরার ডিসকাউন্ট কুপন পাওয়া যায়৷ কিন্তু আমরা বেশিরভাগ সময়ই ওই সব কুপনকে ফেলে দেই বা হারিয়ে ফেলি৷ ওই সব কুপন যত্ন করে রাখতে হবে৷ যখন রেঁস্তোরাতে যাবেন চেষ্টা করুন ওই সব কুপনগুলিকে ব্যবহার করতে৷ এতে বেশ অনেকটা টাকাই বাঁচে৷
২. অতিরিক্ত টিপস না দেওয়া
আপনার আর্থিক অনটন থাকলে বা বাজেটের অতিরিক্ত খাবারের বিল হলে চেষ্টা করুন টিপস না দেওয়ার৷ তাতে আপনার কিছু অর্থ বেচে যাবে৷
৩. ডিনারের বদলে লাঞ্চ করুন
কোনও অনুষ্ঠান উপলক্ষে রেঁস্তোরাতে পার্টি দিতে হলে চেষ্টা করুন লাঞ্চ পার্টি দিতে৷ একথা আমরা সবাই জানি যে লাঞ্চে অনেক রেস্টুরেন্টেই খরচ ডিনারের থেকে বেশ কিছুটা কম হয়৷
৪. ড্রিংক এড়ান
রেঁস্তোরাতে খাবার খান৷ কিন্তু ড্রিংক না নেওয়াই ভালো৷ কারণ, রেঁস্তোরার থেকে সাধারণ দোকানে আপনি কম দামে ড্রিংক পেতে পারেন৷ তাই রেঁস্তোরাতে ড্রিংক এড়িয়ে চলাই ভালো৷
৫. একসঙ্গে ভাগ করে খান
রেঁস্তোরার খাবার অনেক সময়ই এক প্লেটে একজনের জন্য অনেক বেশি হয়ে যায়৷ সেক্ষেত্রে আপনি একা রেঁস্তোরায় না গিয়ে কিছু বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে রেঁস্তোরায় যেতে পারেন৷ তাতে আপনার খাবার ও বিল ভআগ করে নিতে পারবেন নিজেদের মধ্যে৷ তাতে আপনার অনেকটা শাস্রয় হবে৷
৬. পছন্দের কাস্টমার হয়ে যান
কলেজ, ইউনিভারসটি বা কর্মজীবনেও এমন অনেক রেঁস্তোরা থাকে যেখানে মআপনি প্রায়ই যান৷ এমন কিছু রেঁস্তোরাও রয়েছে যেখানে ঘনঘন আসা কাস্টমারদের খাবারে বেশি ছাড় দেন৷ মাসে কিছু বার একই রেঁস্তোরাতে গেলে সেই রেঁস্তোরাগুলি অনেকসময় স্কিম অনযায়ী ছাড় দিয়ে থাকে৷
৭. অফারের খেয়াল করুন
অনেক বিশেষ অনুষ্ঠানের সময় কিছু রেঁস্তোরা কাস্টমারদের কিছু অফার দেয়৷ সেইসব অফার খেয়াল করার চেষ্টা করুন৷
৮. ডেজার্ট এড়িয়ে চলুন
ড্রিংকের মতোই খাবারের পরে রেঁস্তোরা থেকে মিষ্টি বা আইসক্রিম না খাওয়াই ভালো৷ বরং রেঁস্তোরা থেকে বেড়িয়ে আপনি কোনও মিষ্টির দোকানে গিয়ে মিষ্টি বা আইসক্রিম খেতে পারেন৷ তাতে আপনার খরচ অনেকটা কমবে৷
১. কুপনের ব্যবহার
এখন বিভিন্ন শপিং মল বা ঘুরতে যাওয়া বা সিনেমার টিকিট এরকম অনেক কিছুর সঙ্গেই রেঁস্তোরার ডিসকাউন্ট কুপন পাওয়া যায়৷ কিন্তু আমরা বেশিরভাগ সময়ই ওই সব কুপনকে ফেলে দেই বা হারিয়ে ফেলি৷ ওই সব কুপন যত্ন করে রাখতে হবে৷ যখন রেঁস্তোরাতে যাবেন চেষ্টা করুন ওই সব কুপনগুলিকে ব্যবহার করতে৷ এতে বেশ অনেকটা টাকাই বাঁচে৷
২. অতিরিক্ত টিপস না দেওয়া
আপনার আর্থিক অনটন থাকলে বা বাজেটের অতিরিক্ত খাবারের বিল হলে চেষ্টা করুন টিপস না দেওয়ার৷ তাতে আপনার কিছু অর্থ বেচে যাবে৷
৩. ডিনারের বদলে লাঞ্চ করুন
কোনও অনুষ্ঠান উপলক্ষে রেঁস্তোরাতে পার্টি দিতে হলে চেষ্টা করুন লাঞ্চ পার্টি দিতে৷ একথা আমরা সবাই জানি যে লাঞ্চে অনেক রেস্টুরেন্টেই খরচ ডিনারের থেকে বেশ কিছুটা কম হয়৷
৪. ড্রিংক এড়ান
রেঁস্তোরাতে খাবার খান৷ কিন্তু ড্রিংক না নেওয়াই ভালো৷ কারণ, রেঁস্তোরার থেকে সাধারণ দোকানে আপনি কম দামে ড্রিংক পেতে পারেন৷ তাই রেঁস্তোরাতে ড্রিংক এড়িয়ে চলাই ভালো৷
৫. একসঙ্গে ভাগ করে খান
রেঁস্তোরার খাবার অনেক সময়ই এক প্লেটে একজনের জন্য অনেক বেশি হয়ে যায়৷ সেক্ষেত্রে আপনি একা রেঁস্তোরায় না গিয়ে কিছু বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে রেঁস্তোরায় যেতে পারেন৷ তাতে আপনার খাবার ও বিল ভআগ করে নিতে পারবেন নিজেদের মধ্যে৷ তাতে আপনার অনেকটা শাস্রয় হবে৷
৬. পছন্দের কাস্টমার হয়ে যান
কলেজ, ইউনিভারসটি বা কর্মজীবনেও এমন অনেক রেঁস্তোরা থাকে যেখানে মআপনি প্রায়ই যান৷ এমন কিছু রেঁস্তোরাও রয়েছে যেখানে ঘনঘন আসা কাস্টমারদের খাবারে বেশি ছাড় দেন৷ মাসে কিছু বার একই রেঁস্তোরাতে গেলে সেই রেঁস্তোরাগুলি অনেকসময় স্কিম অনযায়ী ছাড় দিয়ে থাকে৷
৭. অফারের খেয়াল করুন
অনেক বিশেষ অনুষ্ঠানের সময় কিছু রেঁস্তোরা কাস্টমারদের কিছু অফার দেয়৷ সেইসব অফার খেয়াল করার চেষ্টা করুন৷
৮. ডেজার্ট এড়িয়ে চলুন
ড্রিংকের মতোই খাবারের পরে রেঁস্তোরা থেকে মিষ্টি বা আইসক্রিম না খাওয়াই ভালো৷ বরং রেঁস্তোরা থেকে বেড়িয়ে আপনি কোনও মিষ্টির দোকানে গিয়ে মিষ্টি বা আইসক্রিম খেতে পারেন৷ তাতে আপনার খরচ অনেকটা কমবে৷
