মেঘলা আকাশ, কখনো টিপটিপ বৃষ্টি। ফুটপাতে হাজারো মানুষের ঢল। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা রাস্তায় । কিন্তু কেন এমন...?
একজন মানুষের মৌলিক অধিকার পাঁচটি। খাদ্য,বস্ত্র,বাসস্থান,শিক্ষা ও চিকিত্সা। কিন্তু বর্তমনে এই শিক্ষাক্ষেত্রে ৭.৫% ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। এই নিয়ে দেশে এক ভয়ানক আন্দোলন চলছে। কিন্তু তাহলে কি আমরা আগে ভ্যাট দিতাম না? আমরা আগেও ভ্যাট দিতাম সেটা হল ১০%। যার মানে হল ১০+ ৭.৫= ১৭.৫ মানে হল মরার উপর খাড়ার ঘা।
তাহলে কেন এই #ভ্যাটপ্রথা ? আমরা যে সকল বেসরকারি স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্ যালয়গুলোতে পড়াশুনা করি সেখানে ছাত্রছাত্রীদের
থেকে মোটা অঙ্কের বেতন নেওয়া হয়। প্রতিবছর এ সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো লক্ষ লক্ষ টাকা মুনাফা লাভ করছে। কিন্তু এই মুনাফার খুব ক্ষুদ্র একটি অংশ তারা সরকারকে কর স্বরূপ দিচ্ছে। যার মানে হল সরকার এদেরকে লাইসেন্স দিয়ে কোনরূপ বেনিফিট পাচ্ছে না। তাই সরকার এই ভ্যাটপ্রথার প্রচলন শুরু করেছে। এবং সরকাল এও বলেছে যে এই ভ্যাট প্রতিষ্ঠান দিবে ছাত্রছাত্রীরা নয়। এখন প্রশ্ন আরেকটি দাঁড়ায় যে এসকল প্রতিষ্ঠানের কি নিজস্ব কোন অর্থ আছে নাকি যে তারা সেখান থেকে ভ্যাট দিবে? তারা তো ছাত্রছাত্রীদের থেকেই টাকা পায়।
হ্যাঁ কথা শতভাগ সত্য। ভ্যাট ছাত্রছাত্রীদের থেকেই নেওয়া হবে কিন্তু সে ভ্যাট ছাত্রছাত্রী দিবে না। প্রতিষ্ঠানগুলোর বিপুল পরিমাণ
মুনাফা থেকে ভ্যাট দিতে বলা হয়েছে এখানে। কিন্তু ঘুরে ফিরে প্রশ্ন একই। প্রতিষ্ঠানগুলো কি তাহলে তাদের ক্ষতি করতে চাইবে
নাকি? এখানে দোষ আমাদের ছাত্রছাত্রীদের। কারণ এই আন্দোলনটা ভুল পথে অগ্রসর হচ্ছে। মূলত ছাত্রছাত্রীদের দিয়েছে এই বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোই। না হলে আপনারাই বলুন এখন পর্যন্ত একটা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের শিক্ষককে আওয়াজ করতে দেখেছেন। তারা এখানে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছেন। আমরা অনেক সাধারন মানুষ ও এই নিয়ে চুপ আছি। আসুন আমরাও এই অবৈইধ্য ভ্যাট প্রদান এর বিরোধে আন্দোলন করি ।
একজন মানুষের মৌলিক অধিকার পাঁচটি। খাদ্য,বস্ত্র,বাসস্থান,শিক্ষা ও চিকিত্সা। কিন্তু বর্তমনে এই শিক্ষাক্ষেত্রে ৭.৫% ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। এই নিয়ে দেশে এক ভয়ানক আন্দোলন চলছে। কিন্তু তাহলে কি আমরা আগে ভ্যাট দিতাম না? আমরা আগেও ভ্যাট দিতাম সেটা হল ১০%। যার মানে হল ১০+ ৭.৫= ১৭.৫ মানে হল মরার উপর খাড়ার ঘা।
তাহলে কেন এই #ভ্যাটপ্রথা ? আমরা যে সকল বেসরকারি স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্ যালয়গুলোতে পড়াশুনা করি সেখানে ছাত্রছাত্রীদের
থেকে মোটা অঙ্কের বেতন নেওয়া হয়। প্রতিবছর এ সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো লক্ষ লক্ষ টাকা মুনাফা লাভ করছে। কিন্তু এই মুনাফার খুব ক্ষুদ্র একটি অংশ তারা সরকারকে কর স্বরূপ দিচ্ছে। যার মানে হল সরকার এদেরকে লাইসেন্স দিয়ে কোনরূপ বেনিফিট পাচ্ছে না। তাই সরকার এই ভ্যাটপ্রথার প্রচলন শুরু করেছে। এবং সরকাল এও বলেছে যে এই ভ্যাট প্রতিষ্ঠান দিবে ছাত্রছাত্রীরা নয়। এখন প্রশ্ন আরেকটি দাঁড়ায় যে এসকল প্রতিষ্ঠানের কি নিজস্ব কোন অর্থ আছে নাকি যে তারা সেখান থেকে ভ্যাট দিবে? তারা তো ছাত্রছাত্রীদের থেকেই টাকা পায়।
হ্যাঁ কথা শতভাগ সত্য। ভ্যাট ছাত্রছাত্রীদের থেকেই নেওয়া হবে কিন্তু সে ভ্যাট ছাত্রছাত্রী দিবে না। প্রতিষ্ঠানগুলোর বিপুল পরিমাণ
মুনাফা থেকে ভ্যাট দিতে বলা হয়েছে এখানে। কিন্তু ঘুরে ফিরে প্রশ্ন একই। প্রতিষ্ঠানগুলো কি তাহলে তাদের ক্ষতি করতে চাইবে
নাকি? এখানে দোষ আমাদের ছাত্রছাত্রীদের। কারণ এই আন্দোলনটা ভুল পথে অগ্রসর হচ্ছে। মূলত ছাত্রছাত্রীদের দিয়েছে এই বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোই। না হলে আপনারাই বলুন এখন পর্যন্ত একটা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের শিক্ষককে আওয়াজ করতে দেখেছেন। তারা এখানে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছেন। আমরা অনেক সাধারন মানুষ ও এই নিয়ে চুপ আছি। আসুন আমরাও এই অবৈইধ্য ভ্যাট প্রদান এর বিরোধে আন্দোলন করি ।





