যারা চশমা পড়েন তাদের অনেকেই নানা সময় মন খারাপ করতে দেখা যায়৷ কারণ তার ওই ‘কালো হরিণ চোখ’ দুটি চলে যায় চশমার আড়ালে৷ লেন্স দিয়ে সমস্যার কিছুটা সমাধান করা গেলেও চিরন্তণ সমাধান হিসাবে লেন্স কখনই গ্রহনযোগ্য নয়৷ কারণ বেশি সময় একটানা লেন্স চোখে পড়ে থাকলে আরও নানান সমস্যার সৃষ্টি হয়৷ তাই অগত্যা চশমাকেই বেছে নিতে হয়৷ কিন্তু আমরা আজ চশমা পড়েন আপনার চোখকে মোহময়ী করে তুলতে কয়েকটি উপায় বাতলে দেব৷ যা পূজোর আগেই আপনাকে আকর্ষনীয় করে তুলবে।
১) যাঁরা চশমা পরেন তাঁরা কিন্তু অজান্তেই চোখের তলার কালি ও ফোলা আরো বেশি করে হাইলাইট করে ফেলেন ৷ তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চোখের কালি ও ফোলা ভাব ঠিক করাটা জরুরী ৷ চোখের তলার ফোলা অংশে বরফ ঘষলে কমে যায় ফোলা ভাব থেকে মুক্তি পাবেন৷ তাই মেক আপ করার আগে চোখের তলায় একটু বরফ ঘষে নিন ৷ এরপর কালার কারেক্টিং কনসিলার দিয়ে ভালো করে চোখের তলার কালি মুছে ফেলুন ৷চোখের নীচের পাতায় কাজল বা আই লাইনার না লাগানোই ভালো ৷ কারণ এতে চোখের তলার কালি আর ফোলা ভাব আরও বেশি করে দৃষ্টি আকর্ষণ করবে৷
২) এটা সত্যি যে চশমার কারণে চোখের আই শ্যাডো ঢাকা পড়ে যায় ৷ তাই আই শ্যাডোকে দেখাতে ন্যুড কালার বা সোনালী রং দিয়ে চোখের পাতা হাইলাইট করুন‚ এরফলে চোখ অনেকটা বড় দেখাবে৷ পাশাপাশি, চোখের আইশ্যাডো এমন রঙের নির্বাচন করুন যাতে সেটা চশমার ভিতর দিয়ে দেখা যায় ৷ তবে মনে রাখবেন চশমার ফ্রেম আর আই শ্যাডোর রং যেন আলাদা হয় ৷ নীল‚ সবুজ এবং লাইল্যাক রং খুব ভালো দেখায় ৷ চোখের পাতায় প্রথমে একটা হাল্কা রং লাগিয়ে নিন ৷ এবার চোখের বাইরের কোণায় গাঢ় রং লাগান ৷
৩) যে মহিলারা চশমা পরেন তাদের জন্য চোখের পাতা হাইলাইট করা অত্যন্ত জরুরী ৷ ভালো করে মাস্কারা লাগানোর আগে আই ল্যাশ কার্লার দিয়ে চোখের পাতা কালার করে নিন ৷ এরপর দু- তিনবার মাস্কারা লাগান৷ দেখবেন আপনার চোখ বেশ মোহময়ী হবে অন্যদের চোখে৷
৫) চশমা থাক বা না থাক মোটা আনশেপড ভ্রু কিন্তু মোটেই ভাল দেখায় না ৷ তাই মাসে অন্তত দুবার ভ্রু-প্লাক করা জরুরী৷ খয়েরি রঙের আই শ্যাডো দিয়ে ভ্রু আরও গাঢ় করে তুলুন ৷
৬) চোখ যখন চশমায় ঢাকা তখন চোখ ছাড়া যাতে ঠোঁটে অন্যের চোখ আটকে যায় তার ব্যবস্থা করুন ৷ আই শ্যাডোর কথা ভুলে গাঢ় লাল রঙের লিপস্টিক দিয়ে ঠোঁট রাঙিয়ে তুলুন ৷ হট পিঙ্ক বা ডিপ বেরীও পছন্দ করতে পারেন আপনার ঠোটের জন্য৷
১) যাঁরা চশমা পরেন তাঁরা কিন্তু অজান্তেই চোখের তলার কালি ও ফোলা আরো বেশি করে হাইলাইট করে ফেলেন ৷ তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চোখের কালি ও ফোলা ভাব ঠিক করাটা জরুরী ৷ চোখের তলার ফোলা অংশে বরফ ঘষলে কমে যায় ফোলা ভাব থেকে মুক্তি পাবেন৷ তাই মেক আপ করার আগে চোখের তলায় একটু বরফ ঘষে নিন ৷ এরপর কালার কারেক্টিং কনসিলার দিয়ে ভালো করে চোখের তলার কালি মুছে ফেলুন ৷চোখের নীচের পাতায় কাজল বা আই লাইনার না লাগানোই ভালো ৷ কারণ এতে চোখের তলার কালি আর ফোলা ভাব আরও বেশি করে দৃষ্টি আকর্ষণ করবে৷
২) এটা সত্যি যে চশমার কারণে চোখের আই শ্যাডো ঢাকা পড়ে যায় ৷ তাই আই শ্যাডোকে দেখাতে ন্যুড কালার বা সোনালী রং দিয়ে চোখের পাতা হাইলাইট করুন‚ এরফলে চোখ অনেকটা বড় দেখাবে৷ পাশাপাশি, চোখের আইশ্যাডো এমন রঙের নির্বাচন করুন যাতে সেটা চশমার ভিতর দিয়ে দেখা যায় ৷ তবে মনে রাখবেন চশমার ফ্রেম আর আই শ্যাডোর রং যেন আলাদা হয় ৷ নীল‚ সবুজ এবং লাইল্যাক রং খুব ভালো দেখায় ৷ চোখের পাতায় প্রথমে একটা হাল্কা রং লাগিয়ে নিন ৷ এবার চোখের বাইরের কোণায় গাঢ় রং লাগান ৷
৩) যে মহিলারা চশমা পরেন তাদের জন্য চোখের পাতা হাইলাইট করা অত্যন্ত জরুরী ৷ ভালো করে মাস্কারা লাগানোর আগে আই ল্যাশ কার্লার দিয়ে চোখের পাতা কালার করে নিন ৷ এরপর দু- তিনবার মাস্কারা লাগান৷ দেখবেন আপনার চোখ বেশ মোহময়ী হবে অন্যদের চোখে৷
৫) চশমা থাক বা না থাক মোটা আনশেপড ভ্রু কিন্তু মোটেই ভাল দেখায় না ৷ তাই মাসে অন্তত দুবার ভ্রু-প্লাক করা জরুরী৷ খয়েরি রঙের আই শ্যাডো দিয়ে ভ্রু আরও গাঢ় করে তুলুন ৷
৬) চোখ যখন চশমায় ঢাকা তখন চোখ ছাড়া যাতে ঠোঁটে অন্যের চোখ আটকে যায় তার ব্যবস্থা করুন ৷ আই শ্যাডোর কথা ভুলে গাঢ় লাল রঙের লিপস্টিক দিয়ে ঠোঁট রাঙিয়ে তুলুন ৷ হট পিঙ্ক বা ডিপ বেরীও পছন্দ করতে পারেন আপনার ঠোটের জন্য৷
