খাবার পুড়ে গেছে? জেনে নিন “সুস্বাদু” করে তোলার ৬টি জাদুকরী টিপস

খাবার পুড়ে গেছে? জেনে নিন “সুস্বাদু” করে তোলার ৬টি জাদুকরী টিপস
রাঁধতে গিয়ে পুড়ে যায়নি খাবার, এমন রাঁধুনি আছেন নাকি? খাবার পুড়ে যাওয়া মানেই বিচ্ছিরি পোড়া গন্ধ, সাথে কুৎসিত তেতো ভাব। আবার একেক খাবার পুড়ে গেলে একেক রকমের ব্যাপার হয়। তবে হ্যাঁ, এই পুড়ে যাওয়া খাবারকে আবারও সুস্বাদু করে তোলার, পোড়া গন্ধ ও তেতো ভাব দূর করার জন্য আছে দারুণ সব উপায়। পোলাও, রাইস, তরকারি, ভাজি ইত্যাদি কত খাবারই তো পুড়ে যায় রোজ রাঁধতে গিয়ে। কী করবেন? জেনে নিন ৬টি টিপস।




১) ভাত, পোলাও, বিরিয়ানি বা চাল জাতীয় যে কোন খাবার পুড়ে গেলে তেতো হয়ে যায় না। কিন্তু হ্যাঁ, বিচ্ছিরি পোড়া গন্ধ হয়ে যায়। এটা দূর করতে কী করবেন? আছে একটা জাদুকরী উপায়। প্রথমেই যে হাঁড়িতে পোড়া লেগেছে, সেখান থেকে খাবারকে সরিয়ে নিন। অন্য একটি হাঁড়িতে রাখুন খাবার এবং তাঁর ওপরে রাধুক এক টুকরো পাউরুটি। এরপর দম দিন কিছুক্ষণ। ব্যাস, আপনার খাবারের পোড়া গন্ধ শুষে নেবে পাউরুটি। কেউ বুঝতেই পারবেন না যে খাবারে পোড়া লেগেছিল।


২) মাংস ভুনা পুড়ে গেছে? পুড়ে গিয়ে একেবারে তলায় লেগে গেছে? সাথে সাথে গ্যাস বন্ধ করে দিন। তারপর মাংসগুলোকে আলতো করে তুলে নিন হাঁড়ির নিচে লেগে থাকা খাবার বাদ দিয়ে। খাবারে তেতো ভাব আছে আর পোড়া গন্ধও। এবার কী করবেন? মাংসকে হাত দিয়ে ভেঙে নিন। তারপর সমপরিমাণ পেঁয়াজ যোগ করে ভালো করে মেখে নিন। এবার প্যানে অল্প তেল দিয়ে ভাজা ভাজা করে নিন এই মিশ্রণকে। ইচ্ছা হলে লবণ, নানান রকমের সস ও মশলা আপনার যা যোগ করতে ইচ্ছা হয় করুন। তৈরি সুস্বাদু দোপেয়াজা।


৩) মাংস বা মাছ কষাতে গিয়ে পুড়ে গিয়েছিল, এখন ঝোলের মাঝেও পোড়া গন্ধ? কিংবা স্যুপ বা অন্য কোন তরল খাবার রাঁধতে গিয়ে পোড়া গন্ধ ও তেতো ভাব হয়েছে? কয়েক টুকরো মিষ্টি কুমড়া কেটে দিয়ে দিন ঝোলে সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত ফুটান। সেদ্ধ হয়ে গেলে জ্বাল নিভিয়ে ১০ মিনিট ঢেকে রাখুন। কুমড়াগুলো উঠিয়ে পরিবেশন করুন। পোড়া গন্ধ বা স্বাদের লেশমাত্র থাকবে না।


৪) যে কোন খাবারের পোড়া ভাব দূর করতে দই, দুধ, চিনি এগুলো অসাধারণ। বিশেষ করে গ্রেভি জাতীয় খাবারে। খাবার পোড়া লাগলে প্রথমেই সরিয়ে নিন উক্ত পাত্র থেকে। অন্য পাত্রে গ্রেভি জাতীয় খাবারটি রাখুন, তারপর এতে যোগ করুন ফেটানো টক দই বা দুধ, সাথে চিনি দিতে ভুলবেন না। এবার রান্না করুন আবার। খাবার হয়ে উঠবে সুস্বাদু।


৫) পোড়া ভাব দূর করতে টমেটো সসও ম্যাজিকের কত কাজ দেয়। এমনকি পোড়া ভাজিকে ঠিক করতেও। যে কোন ঝাল খাবারে কেবল যোগ করুন স্বাদ অনুযায়ী টমেটো সস। দেখবেন পোড়া ভাবটার অস্তিত্ব মাত্র থাকবে না।


৬) কাবাব বা ভাজাভুজি জাতীয় কোন খাবার পুড়ে গেছে। এটার সাথে পরিবেশন করুন টক দইয়ের রায়তা ও প্রচুর সস। পোড়া স্বাদটা কেউ টের পাবেন না।


লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।
Read More

ঘরেই চটপটি বানানোর সহজ রেসিপি

ঘরেই চটপটি বানানোর সহজ রেসিপি
ঘরেই চটপটি বানানোর সহজ রেসিপি
===========================
উপকরণ :


:
✿ ডাবলি/মটর ৫০০ গ্রাম
✿ আলু ২৫০ গ্রাম ( কিউব করে কাটা )
✿ হলুদ গুড়ো ১/২ চা চামচ
✿ মরিচ গুড়ো ১/২ চা চামচ
✿ আদা বাটা ১/২ চা চামচ
✿ রসুন বাটা ১ চা চামচ
✿ জিরা বাটা ১ চা চামচ
✿ সরিষা বাটা ১/২ চা চামচ
✿ চটপটি মশলা ২ টেবিল চামচ
✿ বিট লবন ১/২ চা চামচ
✿ টেস্টিং সল্ট বা স্বাদ লবন ১/২ চা চামচ
✿ লবন পরিমান মত
✿ সিরকা ৩ টেবিল চামচ
✿ পেয়াজকুচি হাফ কাপ
✿ কাচাঁ মরিচ মোটা করে কাটা ৫/৬ টি
✿ ডিম ২টি ( সেদ্ধ করে কুচি করে কাটতে হবে)
✿ টালা শুকনো মরিচ গুঁড়া
✿ পেয়াজ কুচি
✿ কাচাঁ মরিচ কুচি
✿ ধনিয়া পাতা কুচি
✿ পুদিনা পাতা কুচি
✿ লেবুর রস
✿ তেঁতুলের টক ও ফুচকা পরিমান মত পরিবেশনের জন্য।
:
তেঁতুলের টক বানানোর জন্য :
:
✿ তেঁতুলের ক্বাথ আধা কাপ বা পরিমান মত
✿ চিনি আধা কাপ
✿ আধা চা চামচ টালা শুকনো মরিচ গুঁড়া
✿ ১ চা চামচ ভাজা জিরার গুঁড়া
✿ ১ টেবিল চামচ তেল
✿ পরিমানমত বিট লবন এবং সামান্য পানি।
:
প্রস্তত প্রনালিঃ
:
মটর বেছে ধুয়ে সারা রাত বা ৮/১০ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। ভিজানো মটর ভালো করে ধুয়ে মটরের চার গুণ পানি ও হলুদ গুড়ো, মরিচ গুড়ো, আদা-রসুন-জিরা বাটা, বিট লবন, টেস্টিং সল্ট, সিরকা ও পরিমানমত লবন( ৩ রকমের লবন দিচ্ছেন সুতরাং সাবধানে পরিমানটা নির্ধারন করে দিন) দিয়ে সিদ্ধ বসান।
.
মটর আধা সিদ্ধ হলে একে একে মটরে আলূ, সরিষা বাটা, চটপটি মশলা, পেয়াজকুচি ও কাচাঁ মরিচ দিয়ে ভালো করে জ্বাল দিন তবে খেয়াল রাখুন ডাল যাতে একেবারে গলে না যায় আবার একেবারে যাতে শুকিয়ে না যায়। মাখা মাখা হয়ে এলে এবং আলু সেদ্ধ হয়ে গেলে চটপটিতে লবন ঠিক আছে কিনা দেখে, সিদ্ধ ডিম চটপটির মধ্যে দিয়ে দিন ভালো করে মিশিয়ে নামিয়ে ফেলুন।
.
চুলা থেকে নামিয়ে পরিমান মত টালা শুকনো মরিচ গুঁড়া, পেয়াজ কুচি, কাচাঁ মরিচ কুচি, ধনিয়া পাতা কুচি, পুদিনা পাতা কুচি, লেবুর রস, তেঁতুলের টক ও ফুচকা চটপটির উপর ছিটিয়ে পরিবেশন করুন।
||
||
লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।
Read More

আপনার রিলেশনশিপে ঝগড়া এড়ানোর ৫ টি কৌশল

আপনার রিলেশনশিপে ঝগড়া এড়ানোর ৫ টি কৌশল
নিজের ভালোবাসার মানুষটির সাথে ঝগড়া করতে কার ভালো লাগে বলুন? কেউই চান না নিজের ভালোবাসার মানুষটির সাথে ঝগড়া করে সম্পর্কে টানাপোড়নের সৃষ্টি করতে। কিন্তু সম্পর্কে থাকলে মতের অমিল হতেই পারে এবং সেই মতের অমিল থেকেই শুরু হতে পারে তর্কের। আর এই তর্ক থেকেই ঝগড়ার শুরু যা অনেক সময়ে সম্পর্কচ্ছেদের কারণ পর্যন্ত হতে পারে। তাই সঙ্গীর সাথে তর্ক শুরু হওয়ার আগেই তা এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এতে করে ঝগড়া হয়ে সম্পর্কে তিক্ততার সৃষ্টি হবে না। আজকে জেনে নিন সঙ্গীর সাথে তর্ক এড়ানোর সহজ কৌশলগুলো যা প্রয়োগ করে সহজেই ঠেকাতে পারেন অনেক বড় ঝগড়া।


১) তর্কের দিকে মনোযোগ না দিয়ে সমস্যার দিকে নজর দিন

আমাদের অনেকেরই সমস্যা হচ্ছে আমরা সমস্যার দিকে নজর না দিয়ে তর্ক বাড়ানোর খাতিরে শুধুই তর্কের দিকে নজর দিয়ে থাকি। এতে করেই কথায় কথা বাড়তে থাকে। তাই যুক্তি দিয়ে মূল সমস্যা নিয়ে কথা বলুন, সঙ্গীর কথার পিঠে কথা বলতেই হবে এমন চিন্তাধারা বাদ দেয়ার চেষ্টা করুন।

২) সঙ্গীর দিক থেকে চিন্তা করুন

নিজেকে সঙ্গীর অবস্থানে কল্পনা করে নিন। নিজে একটিবারের জন্য সঙ্গীর দিক থেকে চিন্তা করার চেষ্টা করুন এবং ভেবে দেখুন সঙ্গী কেন কথাটি আপনাকে বলেছেন। এতে করে তার মনে কি চলছে তা অনেকটাই বোঝার চেষ্টা করতে পারবেন। সবসময় নিজের দিক চিন্তা করে সঙ্গীর সাথে তর্ক করে সমস্যা বাড়াতে যাবেন না। সঙ্গীর কথাও চিন্তা করতে চেষ্টা করুন তর্ক আপনাআপনিই থেমে যাবে।

৩) ছাড় দিন নিজেই

আমিই কেন ছাড় দিতে যাবো, আমিই কেন চুপ করে থাকবো এই ধরণের চিন্তা একেবারেই বাদ দিন। সঙ্গীর ইচ্ছার জন্য আপনি ছাড় দিয়ে নিজেকে ছোট করলেন না, বরং সম্পর্কটাকে আপনি এতোই উপরে স্থান দিলেন যে নিজের ইগো আপনি বিসর্জন দিতে পারছেন। আপনার ছাড় দেয়ার মনোভাব দেখে সঙ্গীও নিজের ভুল বুঝতে পারবেন নিজে থেকেই।

৪) মনোযোগ অন্যদিকে নিয়ে যান

আপনি যখন বুঝতে পারছেন তর্ক শুরু হতে যাচ্ছে বা তর্ক খারাপের দিকে মোড় নিচ্ছে তখনই নিজের এবং সঙ্গীর মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে নেয়ার জন্য অন্য কিছু করুন। সমস্যার সমাধান তখনই সম্ভব যখন দুজনে তর্ক করার জন্য নয় কথা বলার জন্য নিজেকে স্থির রাখতে পারবেন। শুধু তর্ক করার মনোভাব থাকলে সমস্যা বাড়তেই থাকবে।

৫) নিজেই চুপ করে যান

দুজনেই ক্ষেপে তর্ক করা শুরু করতে কখনোই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না বরং ঝগড়া খুবই খারাপের দিকে মোড় নেবে। যখন সঙ্গী ক্ষেপে যাবেন তখন নিজেকে ঠাণ্ডা রাখুন। ভালো কিছু বলতে না পারলে চুপ করে থাকুন অযথা খারাপ কিছু বলে সঙ্গীর সাথে ঝগড়া বাঁধিয়ে দেবেন না। সঙ্গী আপনার চুপ থাকা দেখে নিজেই চুপ করে যাবেন। পরবর্তীতে আপনি বুঝিয়ে বললে অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারেন ঝামেলা এড়িয়েই।
Read More

যে আট ইঙ্গিতে বুঝবেন মেয়েটি ও আপনার প্রতি দুর্বল

যে আট ইঙ্গিতে বুঝবেন মেয়েটি ও আপনার প্রতি দুর্বল
 হাবুডুবু খাচ্ছেন প্রেমে...? আগ বাড়িয়ে মেয়েটিকে প্রেমের প্রস্তাব দেবেন, সে সাহস নেই। দেখলেই কেমন যেন ‘ভ্যাবলা’ হয়ে যান...? 
কি করে বুজবেন যে মেয়েটিও আপনাকে ভালোবাসে?  সে-ও কি প্রেমে পড়েছে? নাকি সবটাই একতরফা? নিজেরই শুধু ভালোলাগা? কী করবেন? করণীয় কী? 

আশুন যেনে নেই এর সমাধান। কিছু লক্ষণ দেখে   বুঝবেন  তারও দুর্বলতা আছে। কি সেই  দুর্বলতা গুলো ...? আসুন যেনে নেই। 




সেজেগুজে কফিশপে: ঠিক করেছেন কলেজ-শেষে একসঙ্গে দু’জনে কফি খেতে যাবেন। মেয়েটিও রাজি। দেখলেন বেশ সেজেগুজে এসেছে। একবার নয়, আপনার সঙ্গে কোথাও যাওয়ার কথা হলেই, মেয়েটি খুব সচেতনভাবেই সাজগোজ করে আসে।

চুল নিয়ে খেলা: নিরিবিলিতে থাকলে দেখবেন, মেয়েটি একটু ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছে। আপনার সঙ্গে কথা বলার সময় চুল নিয়ে খেলে যাচ্ছে আনমনে। চোখের দিকে তাকালে বুঝবেন, তার শরীরি ভাষাই বলে দিচ্ছে, কী চায় আর কী চায় না। নির্ভাবনায় তাকে বলতে পারেন।

চোখে চোখে কথা বলো: এটা ঘটনা, আপনাকে যদি অপছন্দ হয়, কোনও মেয়েই আপনার সঙ্গে ঘুরতে যেতে রাজি হবে না। যদি, দেখেন মেয়েটি আপনার কথা মন দিয়ে শুনছে, পলক পড়ছে না, একদৃষ্টে আপনার চোখের দিকে তাকিয়ে, বুঝবেন তার মনে আপনার জন্য একটা জায়গা রয়েছে।

চলো না কাছাকাছি কোথাও ঘুরে আসি: যদি দেখেন, মেয়েটি আপনাকে বারবার বলছে, কোথাও ঘুরতে যাওয়ার জন্য, বুঝবেন, স্বস্তি বোধ না-করলে কখনোই বলত না। জানবেন, নিরিবিলিতে আপনার সঙ্গ পেতেই এভাবে পীড়াপীড়ি।

প্রেমের পরশ: যখন কোনও উছিলায় বা ছুঁতো-নাতায় মেয়েটি আপনাকে স্পর্শ করবে, বুঝবেন তলে তলে জল অনেক দূর গড়িয়েছে।

কথায় কথায় হেসে লুটোপুটি: ধরুন কলেজ ক্যান্টিনে বা কফিশপে বসে বন্ধুরা চুটিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। সেখানে সেই মেয়েটিও আছে। তার মনোযোগ কাড়তে আপনি হয়তো মজা করে কিছু বলার চেষ্টা করছেন। জানেন যদিও তাতে কারও হাসি পাবে না। দেখলেন কেউ হাসলও না। একমাত্র সে ছাড়া। বুঝবেন, এ-ও প্রেমেরই লক্ষণ।

রেগে আগুন তেলে-বেগুণ: মেয়েটির সামনে ভুলেও যদি অন্য মেয়ের প্রশংসা করেছেন বা কিঞ্চিত আগ্রহ দেখিয়েছেন, দেখবেন হাসিখুশি মুখটা কেমন বর্ষার মেঘের মতো কালো হয়ে যায়। রাগের মাথায়, যা নয় তাই দু’কথা আপনাকে শুনিয়েও দিতে পারে। নিশ্চিত থাকুন, মেয়েটি আপনাকে ভালোবাসে।

. ‘আমায় একটু বাড়ি পৌঁছে দেবে?’: যদি কখনও এমন প্রস্তাব পান, ষোল আনার ওপর আঠারো আনা নিশ্চিত থাকুন মেয়েটিও আপনাকে ভালোবাসে।



এই আটটি লক্ষণ যদি মিলে যায়, দেরি না-করে, সংকুচিত না-হয়ে স্মার্টলি বলেই ফেলুন। কারণ, প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে, প্রত্যাখ্যাত হওয়ার সম্ভাবনা আর নেই। হতেই পারে সে-ও আপনার বলার অপেক্ষায়। ভালোবাসা তো আর অপরাধ নয়।

Read More

ব্রিজের উপর দিয়ে চলছে নৌকা, আজব ঘটনা!

ব্রিজের উপর দিয়ে চলছে নৌকা, আজব ঘটনা!

নৌকা নদীতে চলবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কখনও শুনেছেন নৌকা ব্রিজের উপর দিয়ে চলছে? সত্যি দিন যতই যাচ্ছে পৃথিবী যতই এগিয়ে যাচ্ছে। আর একারণেই হয়তো বিজ্ঞানীরা দিন দিন এই রকম নানা ধরণের সৃজনশীল বিষয়-বস্তু সৃষ্টি করে মানুষের কল্যাণে কাজে লাগাচ্ছে। আর এমনই এক অবিস্মরনীয় আবিষ্কার ওয়াটার ব্রিজ। পৃথিবীর আশ্চর্যতম ওয়াটার ব্রিজটি জার্মানির মেগদেবারগে এলবি নদীর উপরে তৈরি করা হয়েছে। ব্রিজটির  সবচেয়ে বড় পার্থক্য হল এটি ট্রেন বা অন্য কোনো স্থলযান চলাচলের জন্য তৈরি করা হয়নি। এটার উপর দিয়ে সাধারণত জলযান চলাচল করে থাকে। 


জার্মানির ২টি গুরুত্বপূর্ণ শিপিং ক্যানেল এলবি-হ্যাভেল ক্যানেল এবং মিডল্যান্ড ক্যানেলকে সংযুক্ত করার জন্য ১৯৯৭ সালে এর নির্মাণকাজ শুরু করা হয়। এরপর প্রায় ৬ বছর পর ২০০৩ সালে শেষ হয় ব্রিজটির নির্মাণ কাজ। ব্রিজটি নির্মাণে ২৪ হাজার মেট্রিক টন স্টিল আর ৬৮ হাজার ঘনমিটার কংক্রিট লেগেছে। খরচ হয়েছে মোট ৫০০ মিলিয়ন ইউরো। ব্রিজটি ৯১৮ মিটার দীর্ঘ ও ৩৪ মিটার প্রশস্ত। এ সেতুর পানির গভীরতা ৪ দশমিক ২৫ মিটার। তবে এভাবে ব্রিজ তৈরি করলেও নদীর গিতি পথের কোনই পরিবর্তন হয়নি। আগের মতোই বয়ে যাচ্ছে স্রোত তেমনি পানিতে খেলা করছে মাছ। 


Read More

শিক্ষার উপর ভ্যাট প্রতাহার এর দাবিতে রাজপথে শিক্ষার্থীরা ।

শিক্ষার উপর ভ্যাট প্রতাহার এর দাবিতে রাজপথে শিক্ষার্থীরা ।
মেঘলা আকাশ, কখনো টিপটিপ বৃষ্টি। ফুটপাতে হাজারো মানুষের ঢল। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা   রাস্তায় । কিন্তু কেন এমন...? 

একজন মানুষের মৌলিক অধিকার পাঁচটি। খাদ্য,বস্ত্র,বাসস্থা­ন,শিক্ষা ও চিকিত্সা। কিন্তু বর্তমনে এই শিক্ষাক্ষেত্রে ৭.৫% ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে। এই নিয়ে দেশে এক ভয়ানক আন্দোলন চলছে। কিন্তু তাহলে কি আমরা আগে ভ্যাট দিতাম না? আমরা আগেও ভ্যাট দিতাম সেটা হল ১০%। যার মানে হল ১০+ ৭.৫= ১৭.৫ মানে হল মরার উপর খাড়ার ঘা।

তাহলে কেন এই ‪#‎ভ্যাটপ্রথা‬ ? আমরা যে সকল বেসরকারি স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্­ যালয়গুলোতে পড়াশুনা করি সেখানে ছাত্রছাত্রীদের
থেকে মোটা অঙ্কের বেতন নেওয়া হয়। প্রতিবছর এ সকল সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো লক্ষ লক্ষ টাকা মুনাফা লাভ করছে। কিন্তু এই মুনাফার খুব ক্ষুদ্র একটি অংশ তারা সরকারকে কর স্বরূপ দিচ্ছে। যার মানে হল সরকার  এদেরকে লাইসেন্স দিয়ে কোনরূপ বেনিফিট পাচ্ছে না। তাই সরকার এই ভ্যাটপ্রথার প্রচলন শুরু করেছে। এবং সরকাল এও বলেছে যে এই ভ্যাট 
প্রতিষ্ঠান দিবে ছাত্রছাত্রীরা নয়। এখন প্রশ্ন আরেকটি দাঁড়ায় যে এসকল প্রতিষ্ঠানের কি নিজস্ব কোন অর্থ আছে নাকি যে তারা সেখান থেকে ভ্যাট দিবে? তারা তো ছাত্রছাত্রীদের থেকেই টাকা পায়। 

হ্যাঁ কথা শতভাগ সত্য। ভ্যাট ছাত্রছাত্রীদের থেকেই নেওয়া হবে কিন্তু সে ভ্যাট ছাত্রছাত্রী দিবে না। প্রতিষ্ঠানগুলোর বিপুল পরিমাণ
মুনাফা থেকে ভ্যাট দিতে বলা হয়েছে এখানে। কিন্তু ঘুরে ফিরে প্রশ্ন একই। প্রতিষ্ঠানগুলো কি তাহলে তাদের ক্ষতি করতে চাইবে
নাকি? এখানে দোষ আমাদের ছাত্রছাত্রীদের। কারণ এই আন্দোলনটা ভুল পথে অগ্রসর হচ্ছে। মূলত ছাত্রছাত্রীদের দিয়েছে এই বেসরকারী প্রতিষ্ঠানগুলোই। না হলে আপনারাই বলুন এখন পর্যন্ত একটা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের শিক্ষককে আওয়াজ করতে দেখেছেন। তারা এখানে নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছেন। আমরা অনেক সাধারন মানুষ ও এই নিয়ে চুপ আছি। আসুন আমরাও এই অবৈইধ্য ভ্যাট প্রদান এর বিরোধে  আন্দোলন করি । 











Read More

দ্বিতীয়বারের মতো বউ বদল করল দুই বন্ধু..!

দ্বিতীয়বারের মতো বউ বদল করল দুই বন্ধু..!

গত রোববার রাতে আলোচিত এ ঘটনাটি ঘটেছে জীবননগর উপজেলার বাঁকা গ্রামে। ঘটনার বিবরণে জানা যায়, জীবননগর উপজেলার বাঁকা গ্রামের চা দোকানি আনারের (২৫) সাথে রাজমিস্ত্রি আবু জাফরের (২৫) অসম্ভব ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ব্যাপারটি অনেক আগেই মিডিয়াতে এসেছিল বন্ধুত্ব টিকিয়ে রাখতে বউ বদলের কারণে! বন্ধুত্বের সুবাদে ছিলো দুজন দুজনের বাড়িতে অবাধ যাতায়াত। এ সুযোগে দুই বন্ধু একে অপরের স্ত্রীর সাথে পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে।


অবশেষে বন্ধুত্ব টিকিয়ে রাখতে বউ বদলের সিদ্ধান্ত নেয় দুই বন্ধু! সিদ্ধান্ত মোতাবেক গত বছর বাঁকা গ্রামের আইনাল হকের ছেলে রাজমিস্ত্রি আবু জাফর তার স্ত্রী লাইলী খাতুনকে (১৯) ঘনিষ্ঠ বন্ধু ফজলুর ছেলে আনারের সাথে এবং আনার তার স্ত্রী ১ সন্তানের জননী রোজিনা খাতুনকে (২০) আবু জাফরের সাথে বিয়ে দেয়। গত ১ বছর এভাবেই চলছিল সবকিছু। কিন্তু হঠাৎ করেই আবারও বউ বদলের সিদ্ধান্ত নেয় এই দুই ঘনিষ্ঠ বন্ধু। যেই কথা সেই কাজ, তাই গত রোববার রাতে তারা আবার বউ বদল করে। এখন দুই বন্ধুই সুখে সংসার করছে।
Read More

কন্ঠ পরিবর্তন করে ফোন করুন যে কোন নাম্বারে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে

কন্ঠ পরিবর্তন করে ফোন করুন যে কোন নাম্বারে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল দিয়ে


কি খবর বন্ধুরা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আকাইম্যা .কম এর আজকের পোস্টে আপনাকে স্বাগতম ।

আজ আমি আপনাদের সাথে দারুণ কিছু কন্ঠ পরিবর্তন করার এন্ড্রয়েড অ্যাপ শেয়ার করব। আমরা অনেকেই বন্ধুদের সাথে মজা করতে চাই এবং মজা করেও থাকি।আকাইম্যা.কম আজকে আপনার মজাটা আরও বারিয়ে দিতে নিয়ে এসেছে কন্ঠ পরিবর্তন করার এন্ড্রয়েড অ্যাপ।  এই অ্যাপটি আপনাকে সাহায্য করবে একটু বেশি মজা করার। অনেকে চান আপনার বন্ধুকে মেয়ে কন্ঠে ফোন করে একটু দুষ্টমি করবেন আর এই সাহায্য করবে আপনাকে এই ভয়েজ চেঞ্জার অ্যাপ। এই অ্যাপটি একটি মজার অ্যাপ। এই অ্যাপের সাহায্যে আপনি আপনার বন্ধুকে কন্ঠ পরিবর্তন করে ফোন করে চমকে দিতে পারবেন। তাহলে আপনার হয়তো বুঝতে আর বাকি নেই এটা কি ধরণের অ্যাপ। নিচে কিছু কন্ঠ পরিবর্তন করার এন্ড্রয়েড অ্যাপ এর ডাউউনলোড লিঙ্ক শেয়ার করা হল। আপনাদের প্রয়োজন হলে সংগ্রহ করতে পারেন।


এই আপটির কাজ খুবিই মজাদার । খুব সহজে আপনি voice change  করে আপনার বন্ধুর সাথে মজা করতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনি  Bomb, Car, Horse,Dog,Elephant,Robot  আরও বিভিন্ন কণ্ঠে কথা বলেতে পারবেন। 







নিচে আরেকটি অ্যাপ দেখুন 





এটি আরেকটি মজাদার   voice changer app । এর মাধ্যমে আপনি  Normal,Robot,Evil, Echo,Talking in to fun  আরও বিভিন্ন কণ্ঠে কথা বলেতে পারবেন। 

আশা করি এই অ্যাপ গুলা আপনাদের ভালো লাগবে। ফেইসবুকে আমাদের সকল আপডেট পেতে আমাদের ফেইসবুক পেইজে জয়েন করুন 
Read More

যে সব কারণে আপনার ফেইসবুক আইডি ব্লক হতে পারে দেখে নিন।

যে সব কারণে আপনার ফেইসবুক আইডি ব্লক হতে পারে দেখে নিন।
১. ফেসবুক স্ট্যাটাসে বা ম্যাসেজে আক্রমাত্মক এমন কিছু লিখবেন না যেটা পড়ে মনে হয় আপনি কাউকে হুমকি দিচ্ছেন এমনটা যদি করেন তাহলে সেই বাক্তি যদি আপনার অ্যাকাউন্টে রিপোর্ট করে তাহলে আপনি কিন্তু ব্লক হতেই পারেন, ভারতীয় ফেসবুক এই অভিযোগটিকে খুবই গুরুত্ব সহ বিচার করে। তাই আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট টি থেকে কাউকে হুমকি দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।





২. আমারা যারা নতুন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট করি তারা ফেসবুকে ফ্রেন্ড লিস্ট বন্ধু বাড়ানোর জন্য এক দিনে একাধিক জনকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠিয়ে দিই যা মোটেও ঠিক নয়। এই ভাবে সীমা অতিক্রম করলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্লক হওয়া থেকে কেউ বাঁচাতে পারবে না।
৩. একই দিনে যদি ফেসবুক পেজ বা গ্রুপে একই ম্যাসেজ লিখে একাধিক বার ম্যাসেজ করা হয় তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্লক হয়ে যেটে পারে। এ ক্ষেত্রে আপনি সেই সব ম্যাসেজ করার সময় কিছুটা পরিবর্তন করে করে ম্যাসেজ করুন।
৪. আপনি যদি আপনার নিজের ফেসবুক ওয়ালেও একই টিউন একাধিক বার দেন তাহলে সেটাকে ফেসবুক স্প্যাম ভেবে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিতে পারে তাই এটা থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন।
৫. আপনি যদি প্রতিদিন একাধিক ফেসবুক ফ্যান পেজে লাইক করেন তাহলে আপনাকে প্রথমে সতর্কবার্তা দেবে। আপনি যদি তাও একি ভাবে কাজটি চালিয়ে যান তাহলে অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিতে পারে।


৬. পর্নোগ্রাফি মানে অশ্লীল ফটো কিংবা ফটো টিউন বা আপলোড করতে আপনি ভালবাসলেও ফেসবুক কিন্তু এটা একেবারেই পছন্দ করে না তাই এই অশ্লীল ফটো ভিডিও টিউন থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করুন।
৭. আপনি যদি আপনার নাম বাদে ফেক নাম মানে কোন কোন বড় সেলিব্রেটির নাম দিয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট খুলেন এবং সেই অ্যাকাউন্ট এ অভিযোগ হলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্লক হতে পারে।
৮. আপনি আপনার বাড়ির প্রিয় পোষা বিড়াল বা কুকুর টিকে খুব ভালবাসেন তাই তার নাম দিয়ে একটা অ্যাকাউন্ট করে দিলেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দিবে ফেসবুক।
৯. আপনি যদি ভাবে আপনার অ্যাকাউন্ট টিকে আপনার প্রতিষ্ঠান এর বিজ্ঞাপন এর জন্য ব্যবহার করবেন তাহলে আপনি ভুল ভাবছেন এই ভাবে কোন অ্যাকাউন্ট চালালে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্লক হতে বাধ্য।
১০. এছাড়াও প্রচুর পরিমানে বিরক্তি কর ফটো ট্যাগ, ফেক অ্যাকাউন্ট খুলে এবং সেটা ফেসবুক শনাক্ত করতে পারলেই সেই অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দেয়।
Read More

গোলাপি ঠোঁট পাওয়ার উপায়

গোলাপি ঠোঁট পাওয়ার উপায়
অনেকের ঠোঁট বংশগত কারণেই কালচে হয়ে থাকে। তবে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি, ধূমপান, অ্যালার্জি, অতিরিক্ত ক্যাফেইন গ্রহণ, হরমন সমস্যা ইত্যাদি কারণেও ঠোঁটের রং কালচে হয়ে যায়।
তাছাড়া নিয়ম করে যত্ন না নিলেও ঠোঁট কালো হয়ে যেতে পারে।
রূপচর্চাবিষয়ক একটি সাইটে কালচে ঠোঁটের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায় তুলে ধরা হয়।
চিনির স্ক্রাব ব্যবহার
চিনি প্রাকৃতিক এক্সফলিয়েটর হিসেবে কাজ করে। ত্বকের উপর জমে থাকা মৃত কোষ দূর করে ঠোঁটের রং হালকা করতে সাহায্য করে।
দুই চামচ মাখনের সঙ্গে তিন চামচ চিনি মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরি করতে হবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিনদিন এই স্ক্রাব ব্যবহারে ঠোঁটের রং হালকা হবে।
ঠোঁটের ঘরোয়া স্ক্রাব
দুধ এবং হলুদগুঁড়া মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরি করতে হবে। ঠোঁট ভিজিয়ে নিয়ে একটি নরম ব্রাশ দিয়ে ঠোঁট ঘষে নিতে হবে। এরপর সামান্য পেস্ট নিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে দুই থেকে তিন মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। এরপর ঠোঁট ধুয়ে শুকিয়ে যাওয়ার পর লিপ বাম লাগিয়ে নিতে হবে।
লেবুর রস
প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান হিসেবে পরিচিত লেবু। তাই ঠোঁটের কালচেভাব দূর করতেও লেবু দারুণ কার্যকর। এক টুকরা লেবু নিয়ে ঠোঁটে ঘষে নিলেই উপকার পাওয়া যাবে। প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে লেবুর রস মেখে ঘুমালে উপকার পাওয়া যাবে।
লেবু ও চিনির স্ক্রাব
এক চামচ লেবুর রস, সামান্য নারিকেল তেল ও দুই চামচ চিনি ভালোভাবে মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। চাইলে আরও খানিকটা চিনি মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এই স্ক্রাব ঠোঁটে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মালিশ করতে হবে। নরম এবং ছোট একটি টুথব্রাশ দিয়েও ঘষে নেওয়া যেতে পারে। কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে লিপ বাম লাগিয়ে নিতে হবে।
অতিরিক্ত স্ক্রাব এক সপ্তাহ ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যাবে।
মধু
বাহ্যিক কারণে ঠোঁটের রং কালচে হয়ে গেলে তা ঠিক করতে মধু বেশ কার্যকর। রাতে ঘুমানোর আগে ঠোঁটে মধু মেখে ঘুমানো যেতে পারে। এতে সারারাত ঠোঁটের নমনীয়তা বজায় থাকে। তাই ঠোঁটের কালচেভাব দূর হয় এবং ঠোঁটে গোলাপিভাব যুক্ত হয়।
ঘরোয়া লিপবাম
গোলাপি ঠোঁটের জন্য ঘরোয়া উপায়েই তৈরি করা যায় লিপবাম। দুই চামচ পেট্রোলিয়াম জেলির সঙ্গে এক চামচ স্ট্রবেরি মিশিয়ে একটি লিপবাম তৈরি করা যেতে পারে। প্রতিদিনের ব্যবহারে উপকার পাওয়া যাবে।
অলিভ অয়েল
অলিভ অয়েলে রয়েছে ভিটামিনসহ নানারকম খনিজ উপাদান। প্রতিদিন ঘুমানোর সময় ঠোঁটে অলিভ অয়েল লাগিয়ে ঘুমালে ঠোঁট কোমল হয়।
Read More

প্রাণের মানুষ নিয়ে প্রচলিত ৯টি ভুল ধারণা আজই পরিত্যাগ করুন

প্রাণের মানুষ নিয়ে প্রচলিত ৯টি ভুল ধারণা আজই পরিত্যাগ করুন


জীবনসঙ্গী বা সঙ্গিনীকে নিয়ে নানা মিথ প্রচলিত রয়েছে। নর-নারী আজীবনের জন্য এমন একজন সঙ্গী বা সঙ্গিনী পেতে চান যিনি তার আত্মা ও প্রাণের সঙ্গে মিশে যাবেন এবং 'সোলমেট' হয়ে উঠবেন। কিন্তু 'সোলমেট' এর অস্তিত্ব আসলে নেই। অন্তত এমনটিই বোঝানো হয়। তা ছাড়া এ বিষয়টি নিয়ে এমন সব গল্প বা উপদেশ প্রচলিত রয়েছে যা বিশ্বাস করলে হিতে বিপরীতটিই ঘটে এবং এসবের কোনো বাস্তব ভিত্তি নেই। এখানে এমনই ৯টি প্রচলিত ধারণার কথা বলা হলো যা বিশ্বাস করার কোনো যৌক্তিকতা নেই।
১. একজনই আছেন : প্রচলিত জনশ্রুতিগুলোর অন্যতম একটি হলো, আপনার সত্যিকার প্রাণের মানুষ এই পৃথিবীতে একজনই আছেন। আর এ কারণেই অনেকে মনের মতো মানুষটিকে পছন্দ করতেও দ্বিধা করেন। আবার বিচ্ছেদের পর বা সঙ্গী-সঙ্গিনীর অবর্তমানে তারা অন্য কাউকে সোলমেট বলে বিশ্বাস করেন। আসলে সোলমেট এমন একজন যিনি আপনাকে সম্পূর্ণ করেন। সে হতে পারে কাছের বন্ধু বা পরিবারের কেউ বা অন্য যে কেউ।
২. আর কিছুই প্রয়োজন নেই : এটি আরেকটি ভ্রান্ত ধারণা। আপনি আপনার সঙ্গী বা সঙ্গিনীকে অবশ্যই ভালোবাসেন। কিন্তু তাকে ছাড়া জীবনের বাকি সবকিছু মূল্যহীন তা কিন্তু মোটেও ঠিক নয়। আপনার পরিবার, বন্ধুমহল, শখ বা ইচ্ছে পূরণের যথেষ্ট মূল্য রয়েছে।
৩. সম্পর্কস্থাপন বেশ সহজ : সম্পর্ক এমনিতেই হয় না। আবার একে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াও সহজ কাজ নয়। দুজনের পারস্পরিক বোঝাপড়া, ত্যাগ এবং সমঝোতার মাধ্যমে সম্পর্ক পরিণত হয়। তাই কাউকে যদি সোলমেট হিসেবে মনে করে থাকেন, তবে তার সঙ্গে যে আপনার সম্পর্ক সহজেই হয়ে যাবে এবং তা খুব সহজেই গতিশীল থাকবে তা মনে করার কোনো কারণ নেই।
৪. দুজনেই পছন্দ একই : অনেক জুটি রয়েছেন যাদের পছন্দের যথেষ্ট মিল রয়েছে। আবার অনেক জুটির পছন্দের কোনো মিলই নেই। অথচ তারা সবাই দারুণ সম্পর্ক বয়ে বেড়াচ্ছেন। তাই সোলমেটের সঙ্গে আপনার পছন্দ এবং চাওয়া-পাওয়ার যে হুবহু মিল থাকবে, তা আশা করা বোকামি। সব মানুষই ভিন্ন এবং তাদের পছন্দও ভিন্ন হতে পারে। মূলত দুজনেরই দুজনের পছন্দের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ থাকতে হবে।
৫. সোলমেট জীবনসঙ্গী হবে : এমন কোনো কথা নেই। সোলমেট যে একমাত্র বিপরীত লিঙ্গে এমন কেউ হবেন যে আপনার জীবনসঙ্গী বা সঙ্গিনী হবেন, তা মনে করার কোনো কারণ নেই। আপনার জীবনের পরিপূর্ণতা যে দান করবে তিনি আপনার সোলমেট হতে পারেন। এটা দাদা-দাদি থেকে শুরু কাছের বন্ধুও হতে পারেন।
৬. সোলমেট ছাড়া আপনি অর্ধ মানব : অর্থাৎ আপনার ব্যক্তিত্ব পূর্ণতা পাবে না একজন সোলমেট ছাড়া। এ পুরোপুরি অযৌক্তিক। আপনি আদতে যেমন মানুষ, সোলমেটকে ছাড়াও আপনি আসলে আগের মানুষটিই। আপনার মধ্যে কোনকিছুর কমতি নেই যা অন্য কেউ এসে পূরণ করে দেবেন। পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে এক ধরনের পরিপূর্ণতা আসতে পারে।
৭. ঠিক সিনেমার মতো : আপনার জীবনে সোলমেটের আগমন রোমান্টিক সিনেমার গল্পের মতো হয় না। রূপকথার গল্পে যে সোলমেটের কথা বলা হয়, তা রূপকথার মতোই কাল্পনিক। এসব সিনেমা সোলমেটের সংজ্ঞা নির্ধারণ করে না।
৮. সোলমেট কখনো প্রতারণা করেন না : সোলমেট প্রতারক হবেন তা কারো মন মানতে চায় না। অনেক প্রেমপূর্ণ সম্পর্কের মধ্যেও একজন আরেকজনের সঙ্গে প্রতারণা করতে পারেন। যেকোনো মানুষ আপনার সঙ্গে প্রতারণা করতে পারেন। কাজেই সোলমেট যে প্রতারণা করতে পারেন না, তা বিশ্বাস করাটা বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়।
৯. সোলমেট আপনার মনের কথা বোঝেন : সোলমেট যে জাঁদরেল মনোবিজ্ঞানী হবেন এমন কোনো কথা নেই। কাজেই আপনার মনের জটিল পরিস্থিতি তিনি নাও বুঝতে পারেন। একে-অপরকে বুঝতে হলে নিজেদের খোলাশা করতে হবে। কোনো বিষয় মনে চেপে রেখে আশা করা যাবে না যে, যদি আপনার সঙ্গী বা সঙ্গিনী সত্যিকার সোলমেট হয়ে থাকেন তাহলে সব বুঝে ফেলবেন। সূত্র : ইন্টারনেট
Read More

রেস্তোরাঁয় কম খরচে মানসম্মত খাওয়ার উপায়

রেস্তোরাঁয় কম খরচে মানসম্মত খাওয়ার উপায়

রেস্তোরাঁতে খেতে যান না এমন মানুষ বিরল৷ মাসে একবার দু’বার রেস্তোরাঁর স্বাদ পেতে চান সবাই৷ কিন্তু এখন রেস্তোরাঁতে খাওয়া মানেই বেশ অনেক টাকার ধাক্কা৷ খাবারের দাম যেন দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে৷ কিন্তু তা বলে রেস্টুরেন্টে যাওয়া তো কমিয়ে দেওয়া যায় না! তাছাড়াও রয়েছে দৈনন্দিন প্রচুর খরচ৷ আর ভবিষ্যতের জন্য চিন্তা করে সবাই চায় কিছু পয়সা বাঁচাতে৷ রেঁস্তোরাতে খেতে গিয়েও আপনাকে খেয়াল রাখতে হয় সেসব কথা৷ তাই রেঁস্তোরাতে গিয়ে ভুড়িভোজের সঙ্গে কিভাবে বাঁচাবেন আপনার টাকা তারই কিছু টিপস রইল আপনার জন্য৷
১. কুপনের ব্যবহার
এখন বিভিন্ন শপিং মল বা ঘুরতে যাওয়া বা সিনেমার টিকিট এরকম অনেক কিছুর সঙ্গেই রেঁস্তোরার ডিসকাউন্ট কুপন পাওয়া যায়৷ কিন্তু আমরা বেশিরভাগ সময়ই ওই সব কুপনকে ফেলে দেই বা হারিয়ে ফেলি৷ ওই সব কুপন যত্ন করে রাখতে হবে৷ যখন রেঁস্তোরাতে যাবেন চেষ্টা করুন ওই সব কুপনগুলিকে ব্যবহার করতে৷ এতে বেশ অনেকটা টাকাই বাঁচে৷
২. অতিরিক্ত টিপস না দেওয়া
আপনার আর্থিক অনটন থাকলে বা বাজেটের অতিরিক্ত খাবারের বিল হলে চেষ্টা করুন টিপস না দেওয়ার৷ তাতে আপনার কিছু অর্থ বেচে যাবে৷
৩. ডিনারের বদলে লাঞ্চ করুন
কোনও অনুষ্ঠান উপলক্ষে রেঁস্তোরাতে পার্টি দিতে হলে চেষ্টা করুন লাঞ্চ পার্টি দিতে৷ একথা আমরা সবাই জানি যে লাঞ্চে অনেক রেস্টুরেন্টেই খরচ ডিনারের থেকে বেশ কিছুটা কম হয়৷
৪. ড্রিংক এড়ান
রেঁস্তোরাতে খাবার খান৷ কিন্তু ড্রিংক না নেওয়াই ভালো৷ কারণ, রেঁস্তোরার থেকে সাধারণ দোকানে আপনি কম দামে ড্রিংক পেতে পারেন৷ তাই রেঁস্তোরাতে ড্রিংক এড়িয়ে চলাই ভালো৷
৫. একসঙ্গে ভাগ করে খান
রেঁস্তোরার খাবার অনেক সময়ই এক প্লেটে একজনের জন্য অনেক বেশি হয়ে যায়৷ সেক্ষেত্রে আপনি একা রেঁস্তোরায় না গিয়ে কিছু বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে রেঁস্তোরায় যেতে পারেন৷ তাতে আপনার খাবার ও বিল ভআগ করে নিতে পারবেন নিজেদের মধ্যে৷ তাতে আপনার অনেকটা শাস্রয় হবে৷
৬. পছন্দের কাস্টমার হয়ে যান
কলেজ, ইউনিভারসটি বা কর্মজীবনেও এমন অনেক রেঁস্তোরা থাকে যেখানে মআপনি প্রায়ই যান৷ এমন কিছু রেঁস্তোরাও রয়েছে যেখানে ঘনঘন আসা কাস্টমারদের খাবারে বেশি ছাড় দেন৷ মাসে কিছু বার একই রেঁস্তোরাতে গেলে সেই রেঁস্তোরাগুলি অনেকসময় স্কিম অনযায়ী ছাড় দিয়ে থাকে৷
৭. অফারের খেয়াল করুন
অনেক বিশেষ অনুষ্ঠানের সময় কিছু রেঁস্তোরা কাস্টমারদের কিছু অফার দেয়৷ সেইসব অফার খেয়াল করার চেষ্টা করুন৷
৮. ডেজার্ট এড়িয়ে চলুন
ড্রিংকের মতোই খাবারের পরে রেঁস্তোরা থেকে মিষ্টি বা আইসক্রিম না খাওয়াই ভালো৷ বরং রেঁস্তোরা থেকে বেড়িয়ে আপনি কোনও মিষ্টির দোকানে গিয়ে মিষ্টি বা আইসক্রিম খেতে পারেন৷ তাতে আপনার খরচ অনেকটা কমবে৷ 
Read More

মর্নিং ওয়াকের মতোই উপকারী ভিটামিন সি

মর্নিং ওয়াকের মতোই উপকারী ভিটামিন সি


যাদের ওজন অনেক বেশি এবং স্থূলতার সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্যে ভিটামিন সি দারুণ উপকারী। প্রতিদিন ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ তাদের জন্যে ব্যায়ামের মতোই কাজ দেবে। সেই সঙ্গে হৃদযন্ত্রেরও যত্ন নেবে। আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডোর এক দল বিশেষজ্ঞ তাদের গবেষণায় এ তথ্য জানিয়েছেন।

বেশি ওজন এবং স্থূলদেহী মানুষের রক্তবাহী নালীতে এন্ডোথেলিন (ইটি)-১ নামে প্রোটিনপূর্ণ ছোট ছোট নালীর কার্যক্রম অনেক বেশি থাকে। এদের কারণে দেহে রক্ত প্রবাহের প্রয়োজনে তেমন প্রতিক্রিয়া দেখায় না রক্তনালী। ফলে হৃদযন্ত্রের নানা সমস্যা দেখা দেয়। ব্যায়ামের কারণে রক্তনালীর ইটি-১-এর মাত্রা কমতে থাকে। কিন্তু স্থূলকায় মানুষের পক্ষে প্রতিদিন ব্যায়াম অনেক কঠিন একটি কাজ।

এ গবেষণায় দেখানো হয়েছে, ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্টের মাধ্যমে রক্তনালীতে ইটি-১-এর কার্যক্রম কমিয়ে আনা সম্ভব। প্রতিদিন ৫০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করলে যে পরিমাণ ইটি-১ কমে আসবে, প্রতিদিন হাঁটার মাধ্যমে ব্যায়াম করলে একই পরিমাণ ইটি-১ হ্রাস পায়।

জর্জিয়ায় অনুষ্ঠিত 'ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন এন্ডোথেলিন : সাইকোলজি, প্যাথোফাইসোলজি অ্যান্ড থেরাপিউটিকস'-এ প্রকাশিত গবেষণা রিপোর্টে বলা হয়, স্থূলতার ক্ষেত্রে ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্ট ব্যায়ামের মতোই কাজ দেবে। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস 
Read More

প্রতিদিন ৫ খাবারে মেদভুঁড়ি সম্পূর্ণ দূর করুন

প্রতিদিন ৫ খাবারে মেদভুঁড়ি সম্পূর্ণ দূর করুন

১. ডিম
ওজন কমানো এবং নিয়ন্ত্রণে ডিম এমন একটি খাবার যা প্রতিদিন খাওয়া উচিত। প্রোটিন সরবরাহ ছাড়াও ডিম দেহের বিপাকক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। আপনার দেহে যদি কোলেসটেরলের মাত্রা বেশি থাকে, তবে শুধু ডিমের সাদা অংশ খাবেন। কুসুম খাবেন না। ডিমের সাদা অংশে খাঁটি প্রোটিন থাকে।
২. ওটমিল
কখনো ভেবেছেন যে প্রায় সময়ই মিষ্টি খাবার খেতে ইচ্ছা করে কেন? বিশেষ করে সকালে চিনির নেশা পেয়ে যায়। এ থেকে মুক্তি পেতে ওটমিল বেছে নিন। এটা ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার। এই শস্যদানা দারুণ স্বাস্থ্যকর এবং তৃপ্তিদায়ক। বহু সময় ধরে পাকস্থলীতে অবস্থান করে ওট। কার্বোহাইড্রেটের উন্নত উৎস, যা মেদ কমাতে সহায়তা করে।
৩. সবুজ বিন
পেটের মেদ ঝরাতে প্রতিদিন শিম বা মটরশুঁটির মতো বিচিজাতীয় সবজি খাওয়ার সুযোগ হেলায় হারাবেন না। এগুলো দেহে আদর্শ পরিমাণ ক্যালোরি প্রদান করে। ফাইবার ও প্রোটিনের বাড়তি যোগ রয়েছে এতে। তরকারি ছাড়াও সালাদে অনায়াসে ব্যবহার করতে পারেন। সবুজ বিনের ফাইবার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। দেহের বিষাক্ত উপাদান তাড়াতেও ওস্তাদ এরা।
৪. বাদাম
তিন বেলা খাবারের মাঝখানে ক্ষুধা অনুভব করলে বাদাম বেছে নিন। চিপস, চকোলেট বা ফাস্ট ফুডের মতো জাংক ফুড থেকে দূরে থাকুন। কাজু বাদামের একটি প্যাকেটই যথেষ্ট। দারুণ স্বাদের বাদামে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে। এতে ক্যালোরি অনেক কম। তবে লবণ ছাড়া বাদাম খাবেন। কারণ লবণ রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়।
৫. বেরি
ফাইবার ও এন্টিঅক্সিডেন্টের এক বিস্ময়কর সমন্বয় ঘটেছে বেরিতে। স্ট্রবেরি বা ব্লুবেরির মতো ফলের এন্টিঅক্সিডেন্ট এক ধরনের এনজাইমের কার্যক্ষমতা নষ্ট করে। দেহের এই এনজাইম স্টার্চকে ভেঙে চিনিতে রূপান্তরিত করে। তাই বেরি দেহে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণসহ ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। এতে পেটে মেদ জমে না। কারণ ইনসুলিন ফ্যাট সেলের অতিরিক্ত চিনি দূর করে।
-হিন্দুস্তান টাইমস 
Read More

আপনার ঘুমের চরম শত্রু যে সাত বিষয়

আপনার ঘুমের চরম শত্রু যে সাত বিষয়

চোখে ঘুম আসে না! এই সমস্যা বোধহয় ১০ জনের মধ্যে আটজনেরই রয়েছে৷ এই ঘুমের সমস্যা সমাধানের জন্যও রয়েছে প্রচুর পথ৷ কেউ বলেন এটা খান ঘুম হবে, কেউ বলে ওটা করুন ঘুম হবে৷ কিন্তু সমস্যার সমাধান হয় না৷ এই বিনিদ্র রজনীর কারণ কি জানতে চান? আপনার রুটিনের কোন কাজটা আপনার ঘুমের শত্রু? চিনে নিন তাদের এবং ঘুমের আগে এড়িয়ে চলুন এদের৷
১. ই- রিডারস বা স্মার্টফোন ব্যবহার
ঘুমোতে যাওয়ার আগে আপনার স্মার্টফোন বা ইলেকট্রনিক জিনিসগুলিকে এড়িয়ে চলুন৷ আপনার ইলেকট্রনিক ডিভাইস বা স্মার্টফোন আপনার মস্তিষ্ককে ব্যাস্ত করে রাখে৷ তার ফলে আপনি রিল্যাক্স করতে পারেন না এবং ঘুম আসতে চায় না৷ এছাড়া এই সব গ্যাজেটের আলো আমাদের ঘুমের জন্য প্রয়োজনীয় হরমোন নিঃসরণে বাধা দেয় তাতেও অসুবিধা হয় ঘুমের৷
২. কফি
এক কাপ কফিতে ৮০ থেকে ১২০ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে যা আমাদের ঘুমকে তাড়াতে সাহায্য করে৷ ঘুমের কিছু ঘন্টা আগেও ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় পান করা উচিত নয়৷ কারণ আমাদের শরীর থেকে ক্যাফেইন বেরিয়ে যেতে সময় নেয়৷ এবং যতক্ষণ ক্যাফেইন আমাদের শরীরে থাকে ততক্ষণ আমাদের ঘুম আসতে চায় না৷
৩. চা
চা আরও একটি পানীয় যা আমাদের ঘুম না আসার কারণ৷ অতিরিক্ত চা পান করলে ঘুম খারাপ হয় রাতে৷ লিকার চা বা দুধ দিয়ে চা আপনি যাই খান না কেন তাতে আপনার ঘুমের অসুবিধা হবেই৷ তবে এক্ষেত্রে হার্বাল চা বা ফলের চা অনেকটা কম ক্ষতিকর কারণ এতে ক্যাফেইন থাকে না৷
৪. চকলেট
চকলেটেও ক্যাফেইন থাকে যা আমাদের ঘুমের বারোটা বাজায়৷ যতো ডার্ক চকলেট হবে তত বেশি মাত্রায় ক্যাফেইন থাকে৷ তাই রাতে খাওয়ার পরে কখনওই চকলেট জাতীয় খাবার খাওয়া উচিত নয়৷ তার বদলে আপনি অন্য কোনও ডেজার্ট খেতে পারেন৷
৫. অ্যালকোহল
ঘুমনোর আগে অ্যালকোহল খেলে অনেকে ভাবেন ঘুম ভালো হয়৷ কিন্তু বিষয়টি সেরকম নয়৷ অ্যালকোহল রক্তের মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌঁছয়৷ এবং তার ফলে মস্তিষ্কের নার্ভ শিথীল হয়৷ এতে ঘোর এবং ঘুম আসে৷ কিন্তু সমস্যা হল এই ঘুমে শরীরকে কোনওরকম বিশ্রাম দেয় না৷ আপনি ঘুমালেও সারারাত আপনার শরীর চেষ্টা করে যায় আপনার শরীর থেকে অ্যালকোহল বের করতে৷ তার ফলে আপনার পরদিন ঘুম ভাঙবে মাথা ব্যাথা, তেষ্টা বা শারীরিক অস্বস্তি নিয়ে৷
৬. ঝাল বা রিচ খাবার
ঘুমের আগে ঘরে তৈরি হাল্কা খাবার খাওয়াই ভালো৷ কারণ ঝাল বা রিচ খাবার আপনার শরীরে অস্বস্তির কারণ হতে পারে৷ খাবার খাওয়ার দু’ঘন্টা পরে তা হজম হতে শুরু করে৷ আপনি রাতে রিচ খাবার খেয়ে শুলে সারা রাত আপনার পাচনতন্ত্র খাবার হজম করার কাজ চালিয়ে যাবে৷ তাতে আপনার ঘুম ভালো হবে না৷ তাই শোওয়ার আগে চেষ্টা করুন সহজপাচ্য খাবার খেতে৷
৭. ধূমপান
ধূমপান ঘুমের বড়ো শত্রু৷ আপনি যদি ভাবেন ঘুমানোর আগে একটি সিগারেট খেলে আপনার মস্তিষ্ক রিল্যাক্স করবে এবং আপনি ঘুমোতে পারবেন তাহলে আপনি ভুল ভাবছেন৷ তামাকের নিকোটিন আমাদের ঘুমের শত্রু৷ এটি আমাদের মস্তিষ্ককে অতিরিক্ত কারযকরী করে রাখে৷ তাই যত বেশি আপনি তামাক সেবন করবেন তত বেশি আপনার ঘুম নষ্ট হবে৷ 
Read More

চুলের জট ছাড়ানোর সহজ ১০ উপায় জেনে নিন

চুলের জট ছাড়ানোর সহজ ১০ উপায় জেনে নিন
তাড়াহুড়োর সময় তৈরি হতে গিয়ে সব থেকে বেশি সমস্যা যা নিয়ে হয় তা হল চুল৷ চুলের জট ছাড়াতেই অর্ধেক সময় চলে যায়৷ তার সঙ্গে ছিঁড়ে যায় কয়েক গাছি চুলও৷ সেই সমস্যা থেকে নিজকে বাঁচাবেন কীভাবে৷  জট ছাড়ানের সমস্যা থেকে চুলকে বাঁচানোর কিছু উপায় দেওয়া হল আপনার জন্য৷
১। চুলের আগা ছাঁটুন নিয়মিত
চুলের আগা নিয়মিত ছেঁটে রাখলে জট কম পরে৷ এছাড়া আপনার চুলের আগা যদি ফেটে গিয়ে থাকে, তাহলে ছেঁটে দিলে আগা ফাটা ও জট লাগা দু’টোই সামলানো যায় একসঙ্গে।
২। কন্ডিশনার ব্যবহার করুন
শ্যাম্পু করার পর চুলে কন্ডিশনার লাগানো মাস্ট। এতে চুল মসৃণ ও নরম থাকবে, জট লাগাও প্রতিরোধ করবে।
৩। নিয়ম করে তেল লাগান
উষ্ণ গরম তেল নিয়মিত চুলে লাগানোর চেষ্টা করুন। এরপর শাওয়ার ক্যাপ বা উষ্ণ তোয়ালে দিয়ে ঢেকে রাখুন স্নানের আগ পর্যন্ত। এটা ডিপ কন্ডিশনিং এর কাজ করে। চুলের কিউটিকলের পরিচর্যাও করে এবং চুলের রুক্ষতা কমিয়ে চুলকে করে তোলে নমনীয়। মসৃণ চুলে তাই জট লাগে না।
৪। চিরুনি নয়, আঙুল ব্যবহার করুন
জট বাঁধলে চিরুনি বা ব্রাশের বদলে আঙুল দিয়ে সেই জট ছাড়ানোর চেষ্টা করুন। আঙুল দিয়ে বিলি কেটে কেটে জট ছাড়িয়ে এরপর চিরুনি ব্যবহার করুন। চিরুনি দিয়ে চুলের জট ছাড়াতে গেলে বেশি চুল উঠে যায়৷ ব্যাথাও লাগে মাথার তালুতে৷
৫। বড় দাঁতের চিরুনি নিন
বড় দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ানোর অভ্যাস করুন। এতে চুল ছিঁড়ে যাওয়ার আশঙ্কা কম। তাছাড়া প্লাস্টিকের বদলে প্রাকৃতিক উপাদান যেমন কাঠের তৈরি চিরুনি হলে আরও ভালো হয়। আর মনে রাখবেন, ভেজা চুল কখনই আঁচড়াবেন না। কারণ তা নরম থাকে আর ছিঁড়ে যায়।
৬। নিচ থেকে শুরু করুন
জট ছাড়ানোর নিয়ম হল এর নিচের দিক থেকে শুরু করা। আমাদের অভ্যাস আছে ধৈর্য্য হারিয়ে আমরা চুলের জট ছাড়াতে দুইদিক থেকে চুল দুভাগ করে টানি৷ কখনওই জট খুলতে এই কাজ কখনওই করা উচিত নয়। এতে আর বেশি জট পড়ে যায় চুলে৷
৭। সিরাম ব্যবহার করুন
শ্যাম্পু করার পর চুল আঁচড়ানোর আগে হেয়ার সিরাম ব্যবহার করুন। এটি চুলকে করে তোলে নরম ও মসৃণ। তাই জট ছাড়াতে তা খুব ভালো সাহায্য করে।
৮। বালিশের কভারে সুতি নয় সিল্ক ব্যবহার করুন
ঘুমনোর সময় আমরা সাধারণত সুতির কাপড়ের বালিশের কভার ব্যবহার করি। কিন্তু সুতি কাপড় আমাদের চুল থেকে আর্দ্রতা শুষে নেয়৷ ফলে চুল রুক্ষ হয়ে যায় এবং চুলে স্থির বিদ্যুৎ তৈরি করে। এতে করে চুলে রুক্ষতা তৈরি হয়ে জট লাগার প্রবণতা বাড়ে। কিন্তু সিল্কের কাপড়ে সে সমস্যা হয় না।
৯। বেণী করে শ্যাম্পু করুন
সবসময় যে খোলা চুলেই শ্যাম্পু করতে হবে, এমন কোনও কথা নেই। বরং বেণী করে চুলে শ্যাম্পু করলে ধীরে ধীরে বেণী খুলে আসে ধোয়ার সময়। যা মূলত ভেজা চুলের জট পাকানো থেকে রক্ষা করে আপনার চুলকে।
১০। চুল খোলা রাখুন
কিন্তু তার মানে এই নয় যে চুল সবসময় বেঁধে রাখবেন৷ তাতেও কিন্তু জট বাঁধে চুলে। কাজেই বাড়িতে যখন থাকবেন, চেষ্টা করুন চুল খুলে রাখার। আর নিয়মিত চুল পরিষ্কার করে আঁচড়ে রাখুন। অবাধ্য চুলকে বশে আনার জন্য পরিচ্ছন্ন রাখুন চুলকে। 
Read More