Showing posts with label আকাশ ছোঁওয়া ভালবাসা. Show all posts
Showing posts with label আকাশ ছোঁওয়া ভালবাসা. Show all posts

আপনার রিলেশনশিপে ঝগড়া এড়ানোর ৫ টি কৌশল

আপনার রিলেশনশিপে ঝগড়া এড়ানোর ৫ টি কৌশল
নিজের ভালোবাসার মানুষটির সাথে ঝগড়া করতে কার ভালো লাগে বলুন? কেউই চান না নিজের ভালোবাসার মানুষটির সাথে ঝগড়া করে সম্পর্কে টানাপোড়নের সৃষ্টি করতে। কিন্তু সম্পর্কে থাকলে মতের অমিল হতেই পারে এবং সেই মতের অমিল থেকেই শুরু হতে পারে তর্কের। আর এই তর্ক থেকেই ঝগড়ার শুরু যা অনেক সময়ে সম্পর্কচ্ছেদের কারণ পর্যন্ত হতে পারে। তাই সঙ্গীর সাথে তর্ক শুরু হওয়ার আগেই তা এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এতে করে ঝগড়া হয়ে সম্পর্কে তিক্ততার সৃষ্টি হবে না। আজকে জেনে নিন সঙ্গীর সাথে তর্ক এড়ানোর সহজ কৌশলগুলো যা প্রয়োগ করে সহজেই ঠেকাতে পারেন অনেক বড় ঝগড়া।


১) তর্কের দিকে মনোযোগ না দিয়ে সমস্যার দিকে নজর দিন

আমাদের অনেকেরই সমস্যা হচ্ছে আমরা সমস্যার দিকে নজর না দিয়ে তর্ক বাড়ানোর খাতিরে শুধুই তর্কের দিকে নজর দিয়ে থাকি। এতে করেই কথায় কথা বাড়তে থাকে। তাই যুক্তি দিয়ে মূল সমস্যা নিয়ে কথা বলুন, সঙ্গীর কথার পিঠে কথা বলতেই হবে এমন চিন্তাধারা বাদ দেয়ার চেষ্টা করুন।

২) সঙ্গীর দিক থেকে চিন্তা করুন

নিজেকে সঙ্গীর অবস্থানে কল্পনা করে নিন। নিজে একটিবারের জন্য সঙ্গীর দিক থেকে চিন্তা করার চেষ্টা করুন এবং ভেবে দেখুন সঙ্গী কেন কথাটি আপনাকে বলেছেন। এতে করে তার মনে কি চলছে তা অনেকটাই বোঝার চেষ্টা করতে পারবেন। সবসময় নিজের দিক চিন্তা করে সঙ্গীর সাথে তর্ক করে সমস্যা বাড়াতে যাবেন না। সঙ্গীর কথাও চিন্তা করতে চেষ্টা করুন তর্ক আপনাআপনিই থেমে যাবে।

৩) ছাড় দিন নিজেই

আমিই কেন ছাড় দিতে যাবো, আমিই কেন চুপ করে থাকবো এই ধরণের চিন্তা একেবারেই বাদ দিন। সঙ্গীর ইচ্ছার জন্য আপনি ছাড় দিয়ে নিজেকে ছোট করলেন না, বরং সম্পর্কটাকে আপনি এতোই উপরে স্থান দিলেন যে নিজের ইগো আপনি বিসর্জন দিতে পারছেন। আপনার ছাড় দেয়ার মনোভাব দেখে সঙ্গীও নিজের ভুল বুঝতে পারবেন নিজে থেকেই।

৪) মনোযোগ অন্যদিকে নিয়ে যান

আপনি যখন বুঝতে পারছেন তর্ক শুরু হতে যাচ্ছে বা তর্ক খারাপের দিকে মোড় নিচ্ছে তখনই নিজের এবং সঙ্গীর মনোযোগ অন্যদিকে সরিয়ে নেয়ার জন্য অন্য কিছু করুন। সমস্যার সমাধান তখনই সম্ভব যখন দুজনে তর্ক করার জন্য নয় কথা বলার জন্য নিজেকে স্থির রাখতে পারবেন। শুধু তর্ক করার মনোভাব থাকলে সমস্যা বাড়তেই থাকবে।

৫) নিজেই চুপ করে যান

দুজনেই ক্ষেপে তর্ক করা শুরু করতে কখনোই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না বরং ঝগড়া খুবই খারাপের দিকে মোড় নেবে। যখন সঙ্গী ক্ষেপে যাবেন তখন নিজেকে ঠাণ্ডা রাখুন। ভালো কিছু বলতে না পারলে চুপ করে থাকুন অযথা খারাপ কিছু বলে সঙ্গীর সাথে ঝগড়া বাঁধিয়ে দেবেন না। সঙ্গী আপনার চুপ থাকা দেখে নিজেই চুপ করে যাবেন। পরবর্তীতে আপনি বুঝিয়ে বললে অনেক সমস্যার সমাধান করতে পারেন ঝামেলা এড়িয়েই।
Read More

যে আট ইঙ্গিতে বুঝবেন মেয়েটি ও আপনার প্রতি দুর্বল

যে আট ইঙ্গিতে বুঝবেন মেয়েটি ও আপনার প্রতি দুর্বল
 হাবুডুবু খাচ্ছেন প্রেমে...? আগ বাড়িয়ে মেয়েটিকে প্রেমের প্রস্তাব দেবেন, সে সাহস নেই। দেখলেই কেমন যেন ‘ভ্যাবলা’ হয়ে যান...? 
কি করে বুজবেন যে মেয়েটিও আপনাকে ভালোবাসে?  সে-ও কি প্রেমে পড়েছে? নাকি সবটাই একতরফা? নিজেরই শুধু ভালোলাগা? কী করবেন? করণীয় কী? 

আশুন যেনে নেই এর সমাধান। কিছু লক্ষণ দেখে   বুঝবেন  তারও দুর্বলতা আছে। কি সেই  দুর্বলতা গুলো ...? আসুন যেনে নেই। 




সেজেগুজে কফিশপে: ঠিক করেছেন কলেজ-শেষে একসঙ্গে দু’জনে কফি খেতে যাবেন। মেয়েটিও রাজি। দেখলেন বেশ সেজেগুজে এসেছে। একবার নয়, আপনার সঙ্গে কোথাও যাওয়ার কথা হলেই, মেয়েটি খুব সচেতনভাবেই সাজগোজ করে আসে।

চুল নিয়ে খেলা: নিরিবিলিতে থাকলে দেখবেন, মেয়েটি একটু ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করছে। আপনার সঙ্গে কথা বলার সময় চুল নিয়ে খেলে যাচ্ছে আনমনে। চোখের দিকে তাকালে বুঝবেন, তার শরীরি ভাষাই বলে দিচ্ছে, কী চায় আর কী চায় না। নির্ভাবনায় তাকে বলতে পারেন।

চোখে চোখে কথা বলো: এটা ঘটনা, আপনাকে যদি অপছন্দ হয়, কোনও মেয়েই আপনার সঙ্গে ঘুরতে যেতে রাজি হবে না। যদি, দেখেন মেয়েটি আপনার কথা মন দিয়ে শুনছে, পলক পড়ছে না, একদৃষ্টে আপনার চোখের দিকে তাকিয়ে, বুঝবেন তার মনে আপনার জন্য একটা জায়গা রয়েছে।

চলো না কাছাকাছি কোথাও ঘুরে আসি: যদি দেখেন, মেয়েটি আপনাকে বারবার বলছে, কোথাও ঘুরতে যাওয়ার জন্য, বুঝবেন, স্বস্তি বোধ না-করলে কখনোই বলত না। জানবেন, নিরিবিলিতে আপনার সঙ্গ পেতেই এভাবে পীড়াপীড়ি।

প্রেমের পরশ: যখন কোনও উছিলায় বা ছুঁতো-নাতায় মেয়েটি আপনাকে স্পর্শ করবে, বুঝবেন তলে তলে জল অনেক দূর গড়িয়েছে।

কথায় কথায় হেসে লুটোপুটি: ধরুন কলেজ ক্যান্টিনে বা কফিশপে বসে বন্ধুরা চুটিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। সেখানে সেই মেয়েটিও আছে। তার মনোযোগ কাড়তে আপনি হয়তো মজা করে কিছু বলার চেষ্টা করছেন। জানেন যদিও তাতে কারও হাসি পাবে না। দেখলেন কেউ হাসলও না। একমাত্র সে ছাড়া। বুঝবেন, এ-ও প্রেমেরই লক্ষণ।

রেগে আগুন তেলে-বেগুণ: মেয়েটির সামনে ভুলেও যদি অন্য মেয়ের প্রশংসা করেছেন বা কিঞ্চিত আগ্রহ দেখিয়েছেন, দেখবেন হাসিখুশি মুখটা কেমন বর্ষার মেঘের মতো কালো হয়ে যায়। রাগের মাথায়, যা নয় তাই দু’কথা আপনাকে শুনিয়েও দিতে পারে। নিশ্চিত থাকুন, মেয়েটি আপনাকে ভালোবাসে।

. ‘আমায় একটু বাড়ি পৌঁছে দেবে?’: যদি কখনও এমন প্রস্তাব পান, ষোল আনার ওপর আঠারো আনা নিশ্চিত থাকুন মেয়েটিও আপনাকে ভালোবাসে।



এই আটটি লক্ষণ যদি মিলে যায়, দেরি না-করে, সংকুচিত না-হয়ে স্মার্টলি বলেই ফেলুন। কারণ, প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে, প্রত্যাখ্যাত হওয়ার সম্ভাবনা আর নেই। হতেই পারে সে-ও আপনার বলার অপেক্ষায়। ভালোবাসা তো আর অপরাধ নয়।

Read More