Showing posts with label স্বাস্থ্য সহযোগিতা. Show all posts
Showing posts with label স্বাস্থ্য সহযোগিতা. Show all posts

গোলাপি ঠোঁট পাওয়ার উপায়

গোলাপি ঠোঁট পাওয়ার উপায়
অনেকের ঠোঁট বংশগত কারণেই কালচে হয়ে থাকে। তবে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি, ধূমপান, অ্যালার্জি, অতিরিক্ত ক্যাফেইন গ্রহণ, হরমন সমস্যা ইত্যাদি কারণেও ঠোঁটের রং কালচে হয়ে যায়।
তাছাড়া নিয়ম করে যত্ন না নিলেও ঠোঁট কালো হয়ে যেতে পারে।
রূপচর্চাবিষয়ক একটি সাইটে কালচে ঠোঁটের সমস্যা দূর করার ঘরোয়া কিছু উপায় তুলে ধরা হয়।
চিনির স্ক্রাব ব্যবহার
চিনি প্রাকৃতিক এক্সফলিয়েটর হিসেবে কাজ করে। ত্বকের উপর জমে থাকা মৃত কোষ দূর করে ঠোঁটের রং হালকা করতে সাহায্য করে।
দুই চামচ মাখনের সঙ্গে তিন চামচ চিনি মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরি করতে হবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিনদিন এই স্ক্রাব ব্যবহারে ঠোঁটের রং হালকা হবে।
ঠোঁটের ঘরোয়া স্ক্রাব
দুধ এবং হলুদগুঁড়া মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরি করতে হবে। ঠোঁট ভিজিয়ে নিয়ে একটি নরম ব্রাশ দিয়ে ঠোঁট ঘষে নিতে হবে। এরপর সামান্য পেস্ট নিয়ে ঠোঁটে লাগিয়ে দুই থেকে তিন মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। এরপর ঠোঁট ধুয়ে শুকিয়ে যাওয়ার পর লিপ বাম লাগিয়ে নিতে হবে।
লেবুর রস
প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান হিসেবে পরিচিত লেবু। তাই ঠোঁটের কালচেভাব দূর করতেও লেবু দারুণ কার্যকর। এক টুকরা লেবু নিয়ে ঠোঁটে ঘষে নিলেই উপকার পাওয়া যাবে। প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে লেবুর রস মেখে ঘুমালে উপকার পাওয়া যাবে।
লেবু ও চিনির স্ক্রাব
এক চামচ লেবুর রস, সামান্য নারিকেল তেল ও দুই চামচ চিনি ভালোভাবে মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করতে হবে। চাইলে আরও খানিকটা চিনি মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এই স্ক্রাব ঠোঁটে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মালিশ করতে হবে। নরম এবং ছোট একটি টুথব্রাশ দিয়েও ঘষে নেওয়া যেতে পারে। কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে লিপ বাম লাগিয়ে নিতে হবে।
অতিরিক্ত স্ক্রাব এক সপ্তাহ ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যাবে।
মধু
বাহ্যিক কারণে ঠোঁটের রং কালচে হয়ে গেলে তা ঠিক করতে মধু বেশ কার্যকর। রাতে ঘুমানোর আগে ঠোঁটে মধু মেখে ঘুমানো যেতে পারে। এতে সারারাত ঠোঁটের নমনীয়তা বজায় থাকে। তাই ঠোঁটের কালচেভাব দূর হয় এবং ঠোঁটে গোলাপিভাব যুক্ত হয়।
ঘরোয়া লিপবাম
গোলাপি ঠোঁটের জন্য ঘরোয়া উপায়েই তৈরি করা যায় লিপবাম। দুই চামচ পেট্রোলিয়াম জেলির সঙ্গে এক চামচ স্ট্রবেরি মিশিয়ে একটি লিপবাম তৈরি করা যেতে পারে। প্রতিদিনের ব্যবহারে উপকার পাওয়া যাবে।
অলিভ অয়েল
অলিভ অয়েলে রয়েছে ভিটামিনসহ নানারকম খনিজ উপাদান। প্রতিদিন ঘুমানোর সময় ঠোঁটে অলিভ অয়েল লাগিয়ে ঘুমালে ঠোঁট কোমল হয়।
Read More

মর্নিং ওয়াকের মতোই উপকারী ভিটামিন সি

মর্নিং ওয়াকের মতোই উপকারী ভিটামিন সি


যাদের ওজন অনেক বেশি এবং স্থূলতার সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্যে ভিটামিন সি দারুণ উপকারী। প্রতিদিন ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ তাদের জন্যে ব্যায়ামের মতোই কাজ দেবে। সেই সঙ্গে হৃদযন্ত্রেরও যত্ন নেবে। আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডোর এক দল বিশেষজ্ঞ তাদের গবেষণায় এ তথ্য জানিয়েছেন।

বেশি ওজন এবং স্থূলদেহী মানুষের রক্তবাহী নালীতে এন্ডোথেলিন (ইটি)-১ নামে প্রোটিনপূর্ণ ছোট ছোট নালীর কার্যক্রম অনেক বেশি থাকে। এদের কারণে দেহে রক্ত প্রবাহের প্রয়োজনে তেমন প্রতিক্রিয়া দেখায় না রক্তনালী। ফলে হৃদযন্ত্রের নানা সমস্যা দেখা দেয়। ব্যায়ামের কারণে রক্তনালীর ইটি-১-এর মাত্রা কমতে থাকে। কিন্তু স্থূলকায় মানুষের পক্ষে প্রতিদিন ব্যায়াম অনেক কঠিন একটি কাজ।

এ গবেষণায় দেখানো হয়েছে, ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্টের মাধ্যমে রক্তনালীতে ইটি-১-এর কার্যক্রম কমিয়ে আনা সম্ভব। প্রতিদিন ৫০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করলে যে পরিমাণ ইটি-১ কমে আসবে, প্রতিদিন হাঁটার মাধ্যমে ব্যায়াম করলে একই পরিমাণ ইটি-১ হ্রাস পায়।

জর্জিয়ায় অনুষ্ঠিত 'ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স অন এন্ডোথেলিন : সাইকোলজি, প্যাথোফাইসোলজি অ্যান্ড থেরাপিউটিকস'-এ প্রকাশিত গবেষণা রিপোর্টে বলা হয়, স্থূলতার ক্ষেত্রে ভিটামিন সি সাপ্লিমেন্ট ব্যায়ামের মতোই কাজ দেবে। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস 
Read More

প্রতিদিন ৫ খাবারে মেদভুঁড়ি সম্পূর্ণ দূর করুন

প্রতিদিন ৫ খাবারে মেদভুঁড়ি সম্পূর্ণ দূর করুন

১. ডিম
ওজন কমানো এবং নিয়ন্ত্রণে ডিম এমন একটি খাবার যা প্রতিদিন খাওয়া উচিত। প্রোটিন সরবরাহ ছাড়াও ডিম দেহের বিপাকক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে। আপনার দেহে যদি কোলেসটেরলের মাত্রা বেশি থাকে, তবে শুধু ডিমের সাদা অংশ খাবেন। কুসুম খাবেন না। ডিমের সাদা অংশে খাঁটি প্রোটিন থাকে।
২. ওটমিল
কখনো ভেবেছেন যে প্রায় সময়ই মিষ্টি খাবার খেতে ইচ্ছা করে কেন? বিশেষ করে সকালে চিনির নেশা পেয়ে যায়। এ থেকে মুক্তি পেতে ওটমিল বেছে নিন। এটা ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার। এই শস্যদানা দারুণ স্বাস্থ্যকর এবং তৃপ্তিদায়ক। বহু সময় ধরে পাকস্থলীতে অবস্থান করে ওট। কার্বোহাইড্রেটের উন্নত উৎস, যা মেদ কমাতে সহায়তা করে।
৩. সবুজ বিন
পেটের মেদ ঝরাতে প্রতিদিন শিম বা মটরশুঁটির মতো বিচিজাতীয় সবজি খাওয়ার সুযোগ হেলায় হারাবেন না। এগুলো দেহে আদর্শ পরিমাণ ক্যালোরি প্রদান করে। ফাইবার ও প্রোটিনের বাড়তি যোগ রয়েছে এতে। তরকারি ছাড়াও সালাদে অনায়াসে ব্যবহার করতে পারেন। সবুজ বিনের ফাইবার রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। দেহের বিষাক্ত উপাদান তাড়াতেও ওস্তাদ এরা।
৪. বাদাম
তিন বেলা খাবারের মাঝখানে ক্ষুধা অনুভব করলে বাদাম বেছে নিন। চিপস, চকোলেট বা ফাস্ট ফুডের মতো জাংক ফুড থেকে দূরে থাকুন। কাজু বাদামের একটি প্যাকেটই যথেষ্ট। দারুণ স্বাদের বাদামে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে। এতে ক্যালোরি অনেক কম। তবে লবণ ছাড়া বাদাম খাবেন। কারণ লবণ রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়।
৫. বেরি
ফাইবার ও এন্টিঅক্সিডেন্টের এক বিস্ময়কর সমন্বয় ঘটেছে বেরিতে। স্ট্রবেরি বা ব্লুবেরির মতো ফলের এন্টিঅক্সিডেন্ট এক ধরনের এনজাইমের কার্যক্ষমতা নষ্ট করে। দেহের এই এনজাইম স্টার্চকে ভেঙে চিনিতে রূপান্তরিত করে। তাই বেরি দেহে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণসহ ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। এতে পেটে মেদ জমে না। কারণ ইনসুলিন ফ্যাট সেলের অতিরিক্ত চিনি দূর করে।
-হিন্দুস্তান টাইমস 
Read More

কোরবানির গরুর গোস্ত খেয়ে যদি অসুস্থ হয়ে জান তা হলে গুরুত্তপুর্ন করণীয় গুলো দেখে নিন

কোরবানির গরুর গোস্ত খেয়ে যদি অসুস্থ হয়ে জান তা হলে গুরুত্তপুর্ন করণীয় গুলো দেখে নিন


আসছে কোরবানির ঈদ। শহরে কিংবা গ্রামে সবখানেই কোরবানি হবে গবাদিপশু। অনেক সময় পশুর রক্ত ও বর্জ্য পদার্থ যথাস্থানে ফেলা নিয়ে অবহেলা করা হয়। অনেক সময়ই খোলা স্থানে পড়ে থাকতে দেখা যায়। অথচ এসব বর্জ্য ও উচ্ছিষ্ট থেকে ছড়াতে পারে নানা রোগব্যাধি। সৃষ্টি হতে পারে বিষাক্ত ও অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতি। তাই কোরবানির পর সুস্থ থাকতে সবারই এ বিষয়ে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। – কোরবানির বর্জ্য মাটিতে পুঁতে রাখাই ভালো। কিন্তু যারা শহরে থাকেন, তাদের পক্ষে কোরবানির বর্জ্য মাটিতে পুঁতেফেলা সম্ভব হয়ে ওঠে না। তাই এ বর্জ্যগুলো ব্যাগে ভরে ডাস্টবিনে বা এলাকার একটি নির্দিষ্ট স্থানে ফেলুন। সিটি করপোরেশনের গাড়ি সেগুলো সরিয়ে নিয়ে যাবে। – গ্রামে যারা কোরবানি দিচ্ছেন তারা বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে গর্ত করে বর্জ্য মাটিতে পুঁতে ফেলুন। যে জায়গাটিতে কোরবানি সম্পন্ন হয়েছে বিশেষ করে সেখান থেকে দ্রুত পানি দিয়ে রক্ত পরিষ্কার করুন। পরিষ্কারের পর সে স্থানে ডেটল, স্যাভলন অথবা বিস্নচিং পাউডার ছিটিয়ে দিন। – কোরবানির দিন অনেকেই শখের বসে বছরে একদিন গোশত কাটতে লেগে যান। যারা গোশত কাটতে আগ্রহী তারা আগে থেকেই হাতের কাছে প্রয়োজনীয় অ্যান্টিসেপটিক, তুলা ও ব্যান্ডেজ রাখুন। যখন-তখন সেগুলো আপনার কাজে লাগতে পারে। – গোশত বিলি-বণ্টন শেষে হাতটি ভালোভাবে সাবান ও জীবাণুনাশক দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। – শিশুদের শরীরে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাই তাদের কোরবানির গোশত, রক্ত ও বর্জ্য থেকে দূরে রাখুন। – কোরবানিতে ব্যবহৃত ধারালো ছুরিগুলো ভালোভাবে পরিষ্কার করে গরম পানিতে ফুটিয়ে নিরাপদ স্থানে রেখে দিন।
Read More